নয়াদিল্লি: করোনার (Corona Virus) জেরে প্রতিনিয়ত বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। এই মহামারীর (Pandemic) কারণে কোনো পরিবার তার উপার্জনকারী সন্তানকে হারাচ্ছে আবার কোনো সন্তানের মাথার উপর থেকে উঠে যাচ্ছে পিতামাতার হাত। এমন ভয়ঙ্কর পরিস্থিতিতে বড় ঘোষণা করল টাটা স্টিল (Tata steel)।

টাটা স্টিল (Tata Steel)ঘোষণা করেছে, করোনায় তাদের সংস্থার কোনও কর্মীর মৃত্যু হলে ওই কর্মীর অবসর গ্রহণের বয়স পর্যন্ত পুরো বেতন পাবে পরিবার। এছাড়া মৃত কর্মীর সন্তানদের পড়াশোনার পুরো ব্যবস্থা করবে টাটা স্টিল। পাশাপাশি, এই পরিবারগুলিকে যাবতীয় চিকিৎসা ও থাকার সুবিধাও দেবে কোম্পানি।

#TataSteel has taken the path of #AgilityWithCare by extending social security schemes to the family members of the employees affected by #COVID19. While we do our bit, we urge everyone to help others around them in any capacity possible to get through these tough times. pic.twitter.com/AK3TDHyf0H

— Tata Steel (@TataSteelLtd) May 23, 2021

টাটা স্টিল ম্যানেজমেন্টের বক্তব্য, করোনা সংকটে (Corona Crisis) কর্মীদের ভবিষ্যৎ উন্নত করতে কোম্পানি সমস্ত রকম ভাবে চেষ্টা চালাচ্ছে। করোনাকালীন সময়ে বিশেষ সুবিধা তো আছেই, এছাড়া ডিউটি চলাকালীন কোনও শ্রমিকের মৃত্যু হলে তার সন্তানদের স্নাতক পর্যন্ত লেখাপড়ার সমস্ত খরচ বহন করবে টাটা স্টিল।

উল্লেখ্য বিষয়, সরকারি কর্মচারীদের মৃত্যুর পরে তাদের পরিবার পেনশনের (Pension) সুবিধা পায়। কিন্তু বেসরকারি খাতের কর্মীদের জন্য এমন কিছুই বরাদ্দ থাকে না। তবে করোনার কঠিন সময়ে টাটা স্টিল সহ একাধিক কোম্পানি যেভাবে কর্মীদের পাশে দাঁড়াচ্ছে তা নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়।

কোভিডের ভয়াবহতায় বিভিন্ন রাজ্য অনাথ শিশুদের জন্য বিনামূল্যে শিক্ষার কথা ঘোষণা করছে। অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal) জানিয়েছেন, কোভিডে যে সব শিশুরা তাঁদের বাবা-মাকে হারিয়েছে, প্রতিমাসে তাঁদের ২৫০০ টাকা দেবে রাজ্য সরকার। যতদিন না ২৫ বছর বয়স হচ্ছে ততদিন এই অনুদান মিলবে বলেই জানানো হয়েছে। এ দিন অরবিন্দ কেজরিওয়াল আরও জানিয়েছেন, রাজ্যের সমস্ত অনাথ শিশুর জন্য বিনামূল্যে শিক্ষার ব্য়বস্থা করছে সরকার।

মধ্যপ্রদেশ (Madhyapradesh) সরকারও বাবা-মা হারা শিশুদের জন্য পড়াশোনার খরচ বহনের দায়িত্ব নিয়েছে। পাশাপাশি করোনা বিধ্বস্ত পরিবারগুলোকে ৫০০০ টাকার পেনশনও ঘোষণা করেছে মধ্য়প্রদেশ সরকার।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.