হিন্দু শাস্ত্রে ভগবান শিবের কী মাহাত্ম্য তা আর আলাদা করে বর্ণনা করার প্রয়োজন নেই।
শাস্ত্রে “সোম প্রদোষ ব্রতটি”র (som pradosh vrat) উল্লেখ রয়েছে। এই ব্রতটি করার অর্থ হল সর্ব সুখ লাভ করা।
প্রতিটি মাসের কৃষ্ণপক্ষ এবং শুক্লপক্ষের ত্রয়োদশী তিথিতে এই ব্রতটি পালন করা হয়।
সোমবার প্রদোষ ব্রত (som pradosh vrat) পালন করতে পারলে আপনার প্রতি শিবের কৃপা আরো বেড়ে যায়।
এই ব্রতের প্রভাবে চন্দ্র তার শুভ ফল দান করে।
বলা হয় এই বিশেষ তিথিতে (som pradosh vrat) ভগবান শিবের আরাধনা করতে পারলে সমস্ত মনষ্কামনা পূর্ণ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
২৪ তারিখ অর্থাৎ সোমবার পালিত হচ্ছে শুক্লপক্ষের প্রদোষ ব্রত।
এই তিথি ২৪ শে মে ভোরবেলা ৩:৩৮ মিনিট থেকে পরবর্তী দিন অর্থাৎ ২৫ তারিখ বেলা ১২:১১ মিনিট পর্যন্ত স্থায়ী থাকবে।
যে কোন প্রদোষ তিথিতে (som pradosh vrat) ভগবান শিবের পুজো সূর্য অস্ত যাওয়ার ৪৫ মিনিট আগে এবং সূর্যাস্তের ৪৫ মিনিট পরে করা উচিত।
সোমবার বেশ কিছু গৃহস্থ বাড়িতেই শিবের পুজো করা হয়। তবে সোমবার প্রদোষ তিথি (som pradosh vrat) পালিত হলে পুজোর মাহাত্ম্য আরো বেড়ে যায়।
বলা হয় জীবনে ধন সম্পদ এবং যে কোনো ধরনের সুখ প্রাপ্তি সম্ভব এই পুজোর মাধ্যমে ভগবান শিবকে (lord shiva) সন্তুষ্ট করতে পারলে।
আরো পড়ুন- স্বপ্নে কান্না! এমন স্বপ্নের অর্থ কী
পুজো করার আগে ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠে শুদ্ধ মনে শুদ্ধ হয়ে শুদ্ধ বস্ত্র ধারণ করতে হবে।
হালকা লাল অথবা গোলাপি রঙের বস্ত্র পরিধান করা শ্রেয়। রূপা অথবা তামার ঘটিতে মধু নিয়ে তা দিয়ে শিবলিঙ্গকে (lord shiva) স্নান করাতে হবে।
এরপর শুদ্ধ গঙ্গা জল দিয়ে শিবলিঙ্গের অভিষেক করতে হবে। এই সময় “ওম সর্ব সিদ্ধি প্রদায় নমঃ” মন্ত্রটি ১০৮ বার উচ্চারণ করতে হবে।
মন্ত্র জপ করার সময় মনে মনে শিবের (lord shiva) কাছে সংসারের জন্য এবং নিজের মঙ্গলের জন্য প্রার্থনা করুন।
শিব চালিশা (lord shiva) পাঠ করতে পারেন এই বিশেষ দিনটিতে।
এছাড়াও এই দিন মহা-মৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র অবশ্যই জপ করা উচিত।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.