মুম্বই : ঘরের মেয়ে ফিরলো ঘরে একটু আর দেরি না করে। কতদিনই বা প্রাণের শহর মুম্বইকে (Mumbai) ছেড়ে বেঙ্গালুরুতে থাকবেন দীপিকা (Deepika Padukone) ও রণবীর(Ranveer Singh)।
গত এপ্রিল মাসে বেঙ্গালুরুতে (Bengaluru)চলে যান দীপিকা এবং রণবীর । আসলে কোভিড আক্রান্ত হওয়ার পর থেকে রণবীর এবং দীপিকা দুজনেই বেঙ্গালুরুতে ছিলেন। গত রবিবার দীপিকা ও রণবীর সিংকে দেখা গেল মুম্বই এয়ারপোর্টে। বেঙ্গালুরু থেকে মুম্বইতে ফিরতে কালো রঙের পোশাকে ছিমছাম সাজে দেখা যায় দম্পতিকে। দু’জনেরই মুখ মাস্কে ঢাকা ছিল। চোখে ছিল সানগ্লাস।
এই মাসের প্রথম দিকেই, দীপিকা পাড়ুকোনের করোনা রিপোর্ট পজিটিভ হওয়ার খবর প্রকাশ্যে আসে। প্রথমে, করোনা (Corona) আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি দীপিকা পাড়ুকোনের বাবা প্রকাশ পাড়ুকোন। প্রকাশ, উজ্জ্বলা ও তাঁদের ছোট মেয়ে অনীশার প্রথমে হালকা জ্বর আসে ও আরও কিছু উপসর্গ দেখা যায়। তারপর করোনা পরীক্ষা করালে তাঁদের রিপোর্ট পজিটিভ আসে।
সেদিন বিকেলেই জানা যায় করোনা আক্রান্ত হয়েছেন দীপিকা পাড়ুকোনের গোটা পরিবার। তারপর থেকে নিভৃতবাসে থেকে চিকিৎসকের পরামর্শমতো সমস্ত রকম মেডিকেল সতর্কতায় বিধিনিষেধ মেনে সময় কাটিয়েছেন তাঁরা। দীর্ঘদিন গৃহবন্দি থাকার পরে ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে ওঠেন গোটা পরিবার। কিন্তু ইতিমধ্যেই মহারাষ্ট্রে কোভিড আক্রমণের গ্রাফ বাড়তে থাকায় সরকার লকডাউন ঘোষণা করে দেয়। সেই জন্য চেয়েও মুম্বাইতে ফিরতে পারেনি এই তারকা দম্পতি। বেঙ্গালুরুতেই থাকতে বাধ্য হয় দীপিকা ও রণবীর। তবে এই সময়টাও দীপিকা এবং রণবীর বৃথা যেতে দেয়নি। দীপিকার মা-বাবা প্রকাশ পাড়ুকোন(Prakash Padukone) ও উজ্জ্বলা পাড়ুকোনের (Ujjawala Padukone) সঙ্গে দারুন কোয়ালিটি টাইম কাটিয়েছেন দুজনে।দিন দশ আগে হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরেছেন প্রকাশ পাড়ুকোনও। তিনিও বর্তমানে পুরোপুরি সুস্থ।
এই মহামারীর সময়েও অভিনেত্রী তার সোশ্যাল সাইটে কিন্তু যথেষ্ট অ্যাকটিভ ছিলেন। এই মাসের শুরুতে, তিনি মহামারীর সময় মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থদের জন্য হেল্পলাইন নম্বরগুলি শেয়ার করেন। দীপিকা তাঁর সোশ্যাল সাইটে লেখেন “যেহেতু আমরা সবাই একটা অদ্ভুত উদ্বিগ্নতা এবং অস্থির সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি তাই আমাদের এটা ভুলে গেলে চলবে না আমরা যেন মানসিকভাবেও ভালো থাকি। মনে রাখবেন, আপনি একা নন। আমরা আছি আপনার সঙ্গে একজোটে।”
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.