মুম্বই: রমেশ পাওয়ারের(Ramesh Power) ছেড়ে যাওয়া জুতোয় পা গলাতে আসরে নামলেন মুম্বইয়ের ঘরোয়া ক্রিকেটের দুই কিংবদন্তি। মুম্বই দলের নয়া হেড কোচ হওয়ার জন্য আবেদন করলেন একদা সতীর্থ অমল মজুমদার(Amol Mazumdar) এবং ওয়াসিম জাফর(Wasim Jaffer)। আবেদনকারী ৯ জনের তালিকায় নাম রয়েছে প্রাক্তন জাতীয় লেগ-স্পিনার সাইরাজ বাহুতুলে(Sairaj Bahutule) এবং ২০১২-১৩ রঞ্জি দেওয়া প্রাক্তন কোচ সুলক্ষণ কুলকার্নির(Sulakshan Kulkarni)। এছাড়া বিশ্বজয়ী ভারতীয় দলের ফাস্ট বোলার বলবিন্দর সিং সান্ধুও(Balwinder Singh Sandhu) রয়েছেন তালিকায়।
তবে আলোচনার কেন্দ্রে অমল মজুমদার এবং ওয়াসিম জাফর। রমেশ পাওয়ার পুনরায় জাতীয় মহিলা দলের কোচ নির্বাচিত হওয়ায় নতুন কোচের জন্য আবেদন চেয়েছিল মুম্বই ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন(MCA)। আবেদনের মানদন্ড রাখা হয়েছিল ৫০টি প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেট ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা। সোমবারই ছিল আবেদনপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন। দেশের জার্সি গায়ে ৩১টি টেস্ট খেলা ঘরোয়া ক্রিকেটের অবিসংবাদী নায়ক ওয়াসিম জাফর যে কোচের দৌড়ে অনেকটাই এগিয়ে সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। আইপিএলে পঞ্জাব কিংসের(Punjab Kings) ব্যাটিং কোচ হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে ১৯ হাজারেরও বেশি রান করা জাফর।
তাঁর লড়াই মূলত একদা সতীর্থ অমল মজুমদারের সঙ্গে। অধিনায়ক হিসেবে মুম্বইকে রঞ্জি ট্রফি(Ranji Trophy) দেওয়া, প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে ১০ হাজারেরও বেশি রানের অধিকারী মজুমদার এর আগে নেদারল্যান্ডস এবং দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় দলের ব্যাটিং কোচের দায়িত্ব সামলেছেন। ২০১৮ আইপিএলে রাজস্থান রয়্যালসেরও(Rajasthan Royals) ব্যাটিং কোচ হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন সচিন তেন্ডুলকরে(Sachin Tendulkar) একদা ক্লাসমেট। তবে প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে ৬৩০ উইকেট নেওয়া ঘরোয়া ক্রিকেটের আরেক কিংবদন্তি সাইরাজ বাহুতুলেও কম যান না।
এখন দেখার একাধিক বড় নামের ভিড়ে এমসিএ(MCA) নয়া কোচ হিসেবে কাকে বেছে নায়। করোনা আবহে গত মরশুমে সৈয়দ মুস্তাক আলি ট্রফির(Syed Mustaq Ali Trophy) জন্য মুম্বইয়ের কোচ হয়েছিলেন অমিত পাগনিস(Amit Pagnis)। কিন্তু ঘরোয়া টি-২০ টুর্নামেন্টে হতাশাজনক পারফরম্যান্সের পরে দায়িত্ব ছাড়েন তিনি। পরবর্তীতে বিজয় হাজারে ট্রফির জন্য রমেশ পাওয়ারকে কোচ হিসেবে নিয়োগ করেছিল মুম্বই ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন। অন্যান্য আবেদনকারীদের মধ্যে রয়েছে প্রদীপ সুন্দিরাম, নন্দন ফাড়নিস, বিনোদ রাঘবনদের নাম।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.