কলকাতা: এবার নিজের উদ্যোগে করোনা রোগীদের জন্য সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেন বসিরহাট (Basirhaat) কেন্দ্রের সাংসদ নুসরত (Nusrat Jahaan)জাহান। বসিরহাট ও সংলগ্ন এলাকার করোনা আক্রান্ত মানুষদের জন্য পলিটেকনিক কলেজে সেফ হোমের ব্যবস্থা করলেন অভিনেত্রী ও সাংসদ নুসরত জাহান। আর তার এই অভিযানে সঙ্গে রইল কমিউনিটি কিচেনের বন্দোবস্তও। সোশ্যাল মিডিয়ায় যাবতীয় তথ্য ও ফোন নম্বর শেয়ার করলেন তিনি নিজেই।
করোনা আক্রান্তদের ভালো রাখতে হাত বাড়ালেন নুসরত জাহান। বসিরহাট ও সংলগ্ন এলাকার করোনা আক্রান্ত মানুষদের জন্য পলিটেকনিক কলেজে সেফ হোমের ব্যবস্থা করলেন সাংসদ। সঙ্গে রয়েছে কমিউনিটি কিচেনের বন্দোবস্তও। সোশ্যাল মিডিয়ায় যাবতীয় তথ্য ও ফোন নম্বর শেয়ার করলেন সাংসদ নিজেই। এই ভয়াবহ পরিস্থিতিতে স্বল্প উপসর্গযুক্ত রোগীদের রাখার জন্য বসিরহাটের ভ্যাবলা পলিটেকনিক কলেজকে সেফ হোমে রূপান্তরিত করলেন নুসরত। কোভিড আক্রান্তদের পরিবার ও অন্যান্য- দুঃস্থ পরিবারের জন্য় কমিউনিটি কিচেনও চালু করা হয়েছে। বিনামূল্যে খাবার মিলবে এই কোভিড সহায়তা কেন্দ্রে।
তবে নিজের সমস্ত দায়িত্ব সামলে এই সপ্তাহের শেষ তিনি কিন্তু এনজয় করলেন তার নিজের সাথেই। ঘাবড়াবেন না। আসলে শনিবার রাত্রিবেলা তিনি বেশ মজা করে দেখলেন তাঁর এ পর্যন্ত শেষ ছবি ‘ডিকশনারি(Dictionary)। পরিচালক এবং বিশিষ্ট নাট্যব্যক্তিত্ব ব্রাত্য বসুর (Bratya Basu)পরিচালনায় এই ছবিতে নুসরতের অভিনয় ছিল নজরকাড়া।
রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরের তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনা টেস্ট হয়েছিল ৭০ হাজার ১৯ টি। যার মধ্যে ১৮ হাজার ৮৬৩ জনের স্যাম্পেল পজিটিভ। আর সেই জন্যই পজিটিভিটি রেট ১০.৫৩ শতাংশ।
পরিসংখ্যান সবার কাছে স্পষ্ট। রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিন অনুযায়ী, গত একদিনে রাজ্যে নতুন করে করোনা সংমক্রমিত হয়েছেন ১৮ হাজার ৮৬৩ জন। এই একই সময়পর্বে রাজ্যে করোনামুক্ত হয়েছেন ১৯ হাজার ২০২ জন। যে বিচারে ৪৯৩ জন কমে এই মুহূর্তে রাজ্যে অ্যাকটিভ করোনা রোগীর সংখ্যা গিয়ে দাঁড়িয়েছে ১ লক্ষ ৩১ হাজার ৬৮৮ জনে। ডিসচার্জ রেট ৮৮.৩২ শতাংশ।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.