নয়াদিল্লি: গ্রাহকদের সুবিধার্থে নজিরবিহীন পদক্ষেপ নিল দেশের বৃহত্তম রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ব্যাঙ্ক স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (State Bank of India)। এবার ডোরস্টেপ ব্যাঙ্কিং (Doorstep Banking) পরিষেবা নিয়ে হাজির SBI। অর্থাৎ গ্রাহকরা বাড়ি বসেই SBI-এর পরিষেবা নিতে পারবেন। এই ডোরস্টেপ ব্যাঙ্কিং-পরিষেবাতে চেক, ড্রাফট, পে অর্ডার, নতুন চেক বই, আইটি চালান ইত্যাদির পিকআপ পরিষেবা চালু থাকবে বলে জানা গিয়েছে। একইসঙ্গে টিডিএস, ফর্ম-১৬ সার্টিফিকেট, ড্রাফট, পে অর্ডার, টার্ম ডিপোজিট রিসিপ ডেলিভারি পরিষেবাও অন্তর্ভুক্ত করেছে স্টেট ব্যাঙ্ক (SBI)। পাশাপাশি পেনশনভোগীদের জন্য ডিজিটাল লাইফ সার্টিফিকেট (Digital Life Certificate), KYC ডকুমেন্ট সংগ্রহের মত সুবিধাগুলিও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

ডোরস্টেপ ব্যাঙ্কিং (Doorstep Banking)পরিষেবার সুবিধা পেতে গ্রাহককে প্রথমে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। টোল-ফ্রি নম্বর 1800 1037 188 or 1800 1213 721-এ কল করে রেজিস্ট্রেশন করাতে হবে গ্রাহককে। যে কোন কর্ম দিবসের সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টে পর্যন্ত এই সুবিধা পাওয়া যাবে। যাদের কেওয়াইসি (KYC) সম্পূর্ণ হয়েছে একমাত্র তারাই ডোরস্টেপ ব্যাঙ্কিং (Doorstep Banking) পরিষেবাগুলো পাবে। গ্রাহককের ঠিকানা অবশ্যই হোম শাখা থেকে ৫ কিমির মধ্যে হতে হবে।

যদিও এই পরিষেবার ক্ষেত্রে টাকা তোলা ও জমার ক্ষেত্রে সর্বোচ্চসীমা বেঁধে দিয়েছে SBI। দিনে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত তোলা বা জমা করা যেতে পারে। তবে এই পরিষেবায় জন্যে গ্রাহককে সার্ভিস চার্জ দিতে হবে। প্রতি ভিজিটে নন-ফিন্যান্সিয়াল লেনদেনে চার্জ ৬০ টাকা+GST, ফিন্যান্সিয়াল লেনদেনে চার্জ ১০০ টাকা+GST।কেবলমাত্র প্রবীণ নাগরিক যাদের বয়স ৭০-এর উপরে, যারা বা শারীরিকভাবে অক্ষম সেই সমস্ত ব্যক্তিরা এই সুবিধা নিতে পারবেন। জয়েন্ট অ্যাকাউন্ট(Joint Account) যাদের তারা এই সুবিধা পাবেন না।

এছাড়াও কয়েকদিন আগে স্টেট ব্যাঙ্ক (SBI) জানিয়েছিল, যদি এটিএম থেকে টাকা না বের হয় অথচ অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা কেটে নেওয়া হয়। সেক্ষেত্রে স্টেট ব্যাঙ্কের (SBI)অফিসিয়াল ওয়েবসাইট crcf.sbi.co.in/ccf এ যেতে হবে। সেখানে এটিএম সম্পর্কিত সমস্ত অভিযোগ জানাতে পারবে গ্রাহকরা। সেক্ষেত্রে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.