বাঁকুড়া: করোনা আবহের মধ্যেই ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের (Black fungus) থাবা বাঁকুড়াতেও? এই জেলায় করোনা চিকিৎসা চলাকালীন তিন জনের শরীরে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের উপসর্গ ধরা পড়ে। এদের মধ্যে দু’জনের বাড়ি বাঁকুড়া ও অন্য এক মহিলার বাড়ি পশ্চিম বর্ধমান জেলার আসানসোলে।
আরও পড়ুন: উদ্বেগজনক! যুব সমাজ, যাদের কো-মর্বিডিটি নেই তারাই দ্বিতীয় তরঙ্গে রয়েছেন ঝুঁকিতে
জানা গিয়েছে করোনা চিকিৎসার পর তাদের আনা হয় বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে। রোগীদের শারিরীক পরীক্ষার পর ব্ল্যাক ফাঙ্গাস নিয়ে নিশ্চিত হন হাসপাতালের চিকিৎসকরা।
আরও পড়ুন: করোনা আবহে পরীক্ষার ভবিষ্যত কী, শিক্ষামন্ত্রীদের বৈঠকে ডাকলেন রাজনাথ
ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে আক্রান্ত এক রোগীর ভাই বলেন, দাদা হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েছিল। পরে সেরেও যায়। তারপর গত তিন চার দিন ধরে দাদার প্রচণ্ড মাথা ব্যথা শুরু হয়। আর সেকারণেই বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে ভর্তি করা হলে চিকিৎসকরা সমস্ত ধরণের পরীক্ষা নিরীক্ষা শেষে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে আক্রান্ত হয়েছেন বলে জানান। এই ঘটনার পর তারা যথেষ্ট আতঙ্কিত।
আরও পড়ুন: মোদী সরকারের সপ্তম বর্ষপূর্তিতে আড়ম্বর নয়, সমাজ সেবা : জে পি নাড্ডা
বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের অধ্যক্ষ ডাঃ পার্থপ্রতীম প্রধান বলেন, তিন জনের পরীক্ষা হয়েছিল, দু’জনের পরীক্ষার রিপোর্ট মিলেছে। প্রত্যেকের প্রয়োজনীয় চিকিৎসা চলছে বলে তিনি জানান।
আরও পড়ুন: বাচ্চাদের উপর প্রভাব ফেলবে না করোনার তৃতীয় তরঙ্গ, দাবি নীতি আয়োগের
বাঁকুড়া পুরসভার প্রশাসক মণ্ডলীর অন্যতম সদস্য দিলীপ আগরওয়াল। তিনি বলেন, শহরের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের এক বাসিন্দা সম্প্রতি বেলঘরিয়া থেকে বাড়িতে আসেন। তিনি অসুস্থ হলে কোভিড টেস্ট করা হয়। রিপোর্ট পজিটিভ আসে। পরে হাসপাতালে আরো পরীক্ষার পরে তার মাথায় ব্ল্যাক ফাঙ্গাস মেলে। এই ঘটনার পর সরকারী উদ্যোগে চিকিৎসা শুরু হয়েছে। কলকাতা থেকে বিশেষ এক ধরণের ইঞ্জেকশান আনা হচ্ছে বলে তিনি জানান।
আরও পড়ুন: কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে মোদি সরকার! মাথাপিছু আয়ে ভারতকে পেছনে ফেলল বাংলাদেশ
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.