ভারতে কোভিডের দ্বিতীয় তরঙ্গের ফলে প্রতিটাদিন হুহু করে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। সংক্রমণের রাশ টানতে দেশের একাধিক জায়গায় কার্ফু এবং লকডাউন জারি করা হয়েছে। নতুন করে কার্ফু এবং লকডাউনের জন্য বন্ধ হয়েছে একাধিক পরিষেবা। আর দেশের বেশকিছু জায়গায় এই পরিস্থিতির জন্য গ্রাহকদের কথা ভেবে এক নয়া সিদ্ধান্ত নিতে দেখা গেল ট্রান্সসিশন হোল্ডিংয়ের (Transsion Holdings) মালিকানাধীন ব্র্যান্ড আইটেল (Itel) এবং টেকনোকে (Techno) ।

সম্প্রতি আইটেল এবং টেকনো দেশে চলমান মহামারীর কারণে তাদের ফোনের জন্য ৬০ দিনের ওয়ারেন্টি (warranty) পরিষেবা বাড়ানোর কথা ঘোষণা করেছে। সংস্থার দেওয়া এই সুবিধার আওতায় সেই সকল গ্রাহকদের রাখা হয়েছে, যাদের এপ্রিল ১৫ থেকে জুন ১৫ মধ্যে ফোনের ওয়ারেন্টির (warranty) মেয়াদ শেষ হচ্ছে। সংস্থার সুবিধাটি গ্রহণ করার জন্য গ্রাহকদের আগামী ৩০ জুনের মধ্যে রেজিস্টার করতে হবে কার্লকেয়ার মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনটিতে (CarlCare Mobile application)। চলমান মহামারীর মধ্যে যাতে বর্ধিত ওয়ারেন্টি পরিষেবার জন্য গ্রাহকদের সংস্থার সার্ভিস সেন্টারে যেতে না হয়, সেই কারণে এই ঘোষণা বলে জানানো হয়েছে।

টেকনো এবং আইটেল এর স্মার্টফোনগুলি এবং সিরিজের ফোনগুলির ওয়ারেন্টি (warranty) পরিষেবার মেয়াদ বৃদ্ধি করার কথাটি সংস্থা টুইট করে জানিয়েছে। যেখানে বলা হয়েছে, সংস্থার এই সুবিধা শুধু সেই সমস্ত গ্রাহকদের মিলবে, যাদের ১৫ এপ্রিল থেকে ১৫ জুনের মধ্যে স্মার্টফোনের ওয়ারেন্টির (warranty) মেয়াদ শেষ হচ্ছে। ওয়ারেন্টি পরিষেবা বাড়ানোর জন্য যোগ্য গ্রাহকদের কার্লকেয়ার মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনটিতে রেজিস্টার করতে হবে। অ্যাপটি গ্রাহকদের মিলবে গুগল প্লে স্টোরে।

৬০ দিনের অতিরিক্ত ওয়ারেন্টি (warranty) পরিষেবার মেয়াদ বাড়ানোর জন্য প্রথমে গ্রাহকদের কার্লকেয়ার মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনটি গুগল প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করতে হবে। ডাউনলোড এবং ইনস্টল হওয়ার পর অ্যাপের হোম স্ক্রিনে ওয়ারেন্টি বলে একটি বিকল্প প্রদর্শিত হলে, সেখানে প্রদান করতে হবে স্মার্টফোনের বৈধ আইএমইআই (IMEI) নম্বরটি। যদি গ্রাহকদের স্মার্টফোনটি ওয়ারেন্টি (warranty) পরিষেবার জন্য যোগ্য হয়, তবে ৬০ দিনের বর্ধিত ওয়ারেন্টির বিকল্পটি প্রদর্শিত হবে। আর এই বিকল্প নির্বাচন করলে মিলবে বাড়ি বসে বিনামূল্যে ৬০ দিনের বর্ধিত ওয়ারেন্টি পরিষেবা।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.