মহামারী কিভাবে ছড়িয়ে পড়তে পারে তা নিয়ে কেন্দ্র সরকার বারবার বিভিন্ন ধরনের নির্দেশিকা জারি করছে নাগরিকদের উদ্দেশ্যে।
এই নিয়ে বৃহস্পতিবার একটি নতুন নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে যেখানে সচেতন করতে বলা হয়েছে যে ড্রপলটের (air droplet) মাধ্যমে এই ভাইরাস দ্রুত এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় ছড়িয়ে পড়তে পারে।
সে গাইডলাইনে ভেন্টিলেশন (ventilation) এবং ফাঁকা জায়গার উপরে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
সেখানে হাসপাতাল এবং বিভিন্ন স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলির উদ্দেশ্যে বলা হয়েছে যে ভ্যাকসিন (vaccination) দেওয়ার কাজটি যেন কোনো ভালো ভেন্টিলেটর (ventilation) যুক্ত জায়গায় সম্পাদন করা হয় সেটা দেখতে হবে।
বৈজ্ঞানিকরা এর আগেও বারবার এসি নিয়ে (air conditioner) সতর্ক বার্তা দিয়েছেন। তারা বলেছেন যে এসির মাধ্যমে দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে এই মারণ ভাইরাসটি।
তাই তারা বলছেন যে যে কোন রুমের ভেতরের বাতাস যেন জীবাণুমুক্ত থাকে সেটা খেয়াল রাখতে হবে বারবার।
বাড়িতে ভেন্টিলেশন: বাড়িতে ভেন্টিলেশন তৈরি করার জন্য পাখা এমন জায়গায় রাখা উচিত যাতে বাড়ির ভেতরের দূষিত বায়ু বাইরে বেরিয়ে যেতে পারে।
এজন্য রান্নাঘরে এক্সহস্টার ফ্যান লাগানো উচিত। জানলা এবং দরজা বন্ধ থাকলে এই ফ্যান অবশ্যই চালিয়ে নিতে হবে রান্না করার সময়।
অফিসে ভেন্টিলেশন: অন্যদিকে অফিসে ভেন্টিলেশন করার জন্য এসি চালাতে (air conditioner) মানা করা হয়েছে।
তবে যদি এসি চালাতে (air conditioner) হয় তাহলে সেই কক্ষের জানলা এবং দরজা খুলে রেখে এসি চালানো উচিত।
এতে সে ঘরের দূষিত বায়ু বাইরে বেরিয়ে যেতে সক্ষম। এমন অনেক জায়গা আছে যেখানে সেন্ট্রালাইজড এসি (centralized ac) ব্যবহৃত হয়।
সেসব জায়গায় বিশেষ পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার উপর নজর দিতে হবে। স্যানিটাইজেশনের উপর জোর দিতে হবে।
ট্রেনে ভেন্টিলেশন: এছাড়া যেসব ট্রেনে এসির (air conditioner) ব্যবস্থা রয়েছে সেখানে দূষিত বায়ু বের করার জন্যে এক্সহস্টার ফ্যান লাগানোর ব্যবস্থা করতে হবে।
ট্রেন ছাড়া নানা গনবাহনে ভেন্টিলেশনের ব্যবস্থা থাকতে হবে যাত্রী সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.