নয়া দিল্লি: ভারতে চলমান মহামারীর কারণে ফের একবার লকডাউন জারি করা হয়েছে। নতুন করে লকডাউনে বন্ধ হয়েছে একাধিক পরিষেবা।
অন্যদিকে আবার কাজের সময় কমানো হয়েছে ব্যাঙ্কের মতো বেশকিছু জরুরী পরিষেবাগুলির।
তবে এই মহামারীর সময়ে গ্রাহকদের কথা ভেবে ভারতীয় ব্যাঙ্কগুলি বেশ কয়েকটি সুবিধা চালু করেছে।
ব্যাঙ্কের চালু করা সুবিধাগুলির মধ্যে অন্যতম একটি ডোরস্টেপ (Doorstep) পরিষেবা, যার মাধ্যমে গ্রাহকরা বাড়ি বসে টাকা লেনদেনের মতো একাধিক সুবিধা উপভোগ করতে পারে।
ডোরস্টেপ (Doorstep) পরিষেবার ফলে গ্রাহকদের ব্যাঙ্কের শাখাগুলিতে যাওয়ার দরকার হয় না।
কোভিড সংক্রমনে বাইরে না গিয়ে বাড়ি বসে ব্যাঙ্কের এই সুবিধার থেকে নিরাপদ বোধহয় আর কিছু হতে পারে না।
তবে ডোরস্টেপ (Doorstep) পরিষেবার জন্য গ্রাহকদের একটি মূল্য প্রদান করতে হয়।
ভারতের অন্যতম ব্যাঙ্কিং পরিষেবার মধ্যে একটি পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক (PNB)। সম্প্রতি দেশের এই কঠিন সময়ে পিএনবি গ্রাহকদের জন্য একটি সুখবর নিয়ে এসেছে।
পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যঙ্ক (PNB) তার লক্ষ লক্ষ গ্রাহকের জন্য ডোরস্টেপ (Doorstep) ব্যাঙ্কিং পরিষেবার চার্জ কম করার কথা ঘোষণা করেছে।
এখন থেকে সমস্ত পিএনবি (PNB) গ্রাহকদের ডোরস্টেপ ব্যঙ্কিং এর মাধ্যমে নগদ টাকা পেতে মাত্র ৫০ টাকা চার্জ দিতে হবে।
ব্যঙ্কের তরফে একটি টুইট করে এই চার্জ হ্রাস করার বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে।
পিএনবি (PNB) টুইট করে জানিয়েছে, মহামারীর পরিপ্রেক্ষিতে ডোরস্টেপ (Doorstep) ব্যাঙ্কিং এর মাধ্যমে টাকা তোলার ক্ষেত্রে ৫০ টাকা হ্রাস করা করা হয়েছে।
আরও তথ্য জানার জন্য https://psbdsb.in লগইন করতে বলা হয়েছে গ্রাহকদের। এর পাশাপাশি টুইটের শেষে গ্রাহকদের নিরাপদে থাকার বার্তাও দিয়েছে পিএনবি (PNB)।
পিএনবি (PNB) ডোরস্টেপ (Doorstep) পরিষেবার মাধ্যমে গ্রাহকরা বাড়ির দোরগোড়ায় পেয়ে যাবে তাদের প্রয়োজনের টাকা।
ডোরস্টেপ (Doorstep) মাধ্যমে সর্বনিম্ন ১,০০০ টাকা এবং সর্বাধিক ১০,০০০ টাকার পরিষেবা লেনদেন করতে পারবে গ্রাহকরা।
এর জন্য ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের সঙ্গে আধার নম্বর যুক্ত থাকা বাধ্যতামূলক৷ এই পরিষেবার জন্য গ্রাহকরা চাইলে নিজেদের ডেবিট কার্ডও ব্যবহার করতে পারবেন।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.