ভারতে করোনা (Corona) সংক্রমণের ঢেউ সামলানোর জন্য বেশি মাত্রায় করোনা টেস্ট করার ওপর জোর দিচ্ছেন সরকার। দেশে রোজকার প্রায় ১৬ থেকে ১৯ লক্ষ করোনা পরীক্ষা (Covid Test) হচ্ছে। মে মাসের ১৯ তারিখ পর্যন্ত ভারতে প্রায় ২০ কোটির বেশি কোভিড টেস্ট হয়েছে। তবে করোনা টেস্ট নিয়ে অনেক অভাব অভিযোগও সামনে আসছে। রিপোর্ট পেতে দেরি হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। মূলত শহর গুলিতে, যেখানে আক্রান্তের সংখ্যা বেশি সেখানে উপসর্গ থাকা রোগীর ক্ষেত্রে রিপোর্ট আসতে দেরি হওয়ায়, বা টেস্টিং ল্যাবে চটজলদি টেস্ট করানোর পরিকাঠামোর অভাব সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে ভ্যাকসিন নেওয়ার একাধিক অভিযোগের সাথে উঠে আসছে একেরপর এক কাহিনীও। যা দেখে বা শুনে হেসে লুটোপুটি খাচ্ছে নেটপাড়া।

সম্প্রতি তেমনই এক ভিডিও সামনে এসেছে। প্রসঙ্গত, বেশিরভাগ শিশুরা শৈশবে ইনজেকশনের ভয় পায়। তবে কিছু লোকের বড় হওয়ার পরেও সেই ভয় বজায় থাকে। এমন একটি যুবতীর ভিডিও গত কয়েকদিন ধরে সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হচ্ছে। করোনার ভ্যাকসিন (Vaccination) নিতে আসা যুবতী টিকা কেন্দ্রের মধ্যে এমন এক নাটক করেছিল, যে লোকেরা এখন তার ভিডিওটি (Viral Video) দেখে ফ্লার্ট হচ্ছে। একেবারে একটি ছোট বাচ্চার মতো কাণ্ড করে বসে ওই যুবতীটি। নেটিজেনরা যুবতীটির অঙ্গভঙ্গি এবং কথায় হাসি থামাতে পারছে না। বলা হচ্ছে যুবতীর নাম সুকৃতি তালওয়ার। এই ভিডিওটি সোশ্যাল মিডিয়ায় দশ লক্ষেরও বেশি বার দেখা হয়েছে।

যুবতীটিকে ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, সে ইনজেকশন দেখা মাত্রই বাচ্চাদের মতো চিৎকার- চ্যাঁচামেচি করতে থাকে। সাথে বাচ্চারাও লজ্জা পেয়ে যাবে তেমন আবদার তো রয়েছেই। দেখুন সেই যুবতীর (Vaccine Girl) কাণ্ড—

অন্যদিকে, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য দফতরের (Health Ministry) পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ঘন্টায় আক্রান্ত হয়েছে ২ লক্ষ ৫৯ হাজার ৯৫১ জন। যা গত বৃহস্পতিবারের থেকে অনেকটাই কম। বৃহস্পতিবার আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ২ লক্ষ ৭৬ হাজার ৭০ জন। দৈনিক আক্রান্তের তুলনায় সুস্থতার হার বেশি এখনও পর্যন্ত সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা ৩০লক্ষ ২৭ হাজার ৯২৫ জন। তবে এখনও পর্যন্ত ১৯ কোটি ১৮ লক্ষ ৭৯ হাজার ৫০৩ জনের টিকাকরণ সম্ভব হয়েছে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.