নন্দীগ্রামে হার মমতার
একুশের ভোটে আসন বদলে ছিলেন তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ভবানীপুরের পরিবর্তে নন্দীগ্রামে প্রার্থী হয়েছিলেন তিনি। শুভেন্দুকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েই পিকের পরামর্শে নন্দীগ্রামে প্রার্থী হয়েছিলেন মমতা। বারবার জয়ের দাবি করলেও শেষ পর্যন্ত নন্দীগ্রামে শুভেন্দুর কাছে হার স্বীকার করতে হয়েছিল তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রীকে। গণনায় কারচুপির অভিযোগ করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আদালতে যাবেন বলে জানিয়েছিলেন।
ভবানীপুরে বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা
ভবানীপুরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জায়গায় প্রার্থী হয়েছিলেন শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। বিজেপি প্রার্থী রুদ্রনীল ঘোষকে অনায়াসেইএই কেন্দ্রে হারিয়েছিলেন শোভন। তারপরে জানা গিয়েছে আজ বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দিতে চলেছেন শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। বিধানসভায় গিয়ে বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দেবেন তিনি। শোভন দেবের এই ইস্তফার মধ্যে নতুন সমীকরণ রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।
ভবানীপুরে ফের মমতা
নন্দীগ্রামে হেরেও মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আইন অনুযায়ী ৬ মাসের মধ্যে তাঁকে বাংলার কোনও একটি বিধানসভা কেন্দ্র থেকে জিতে আসতে হবে। তাই শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়ের বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফার খবর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কোন কেন্দ্রে প্রার্থী হবেন তার জল্পনা বাড়িয়ে দিয়েছে। কারণ ভবানীপুর কেন্দ্র থেকেই বারবর জিতে এসেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।এই কেন্দ্রেরই ভোটার তিনি। তাই আবারও এই কেন্দ্র থেকেই প্রার্থী হতে িজতে আসতে চান। এই নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছে।
কী বলছে তৃণমূল
তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকেএখনও এই নিয়ে নিশ্চিত করে কিছু জানানো না হলেও মমতাই যে প্রার্থী হচ্ছেন ভবানীপুর কেন্দ্রে তার ইঙ্গিত মিলেছে। দলনেত্রী এই নিয়ে সিদ্ধান্ত ঘোষণা করবেন বলে জানিয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ।