নয়াদিল্লি: ভারতের ফুটবল অনুরাগীদের জন্য সুখবর। আগামী বছর অর্থাৎ, ২০২২ ভারতের মাটিতে অনুর্ধ্ব-১৭ মহিলা বিশ্বকাপের (U-17 Women’s World Cup) দিন ঘোষণা করল বিশ্ব ফুটবলের নিয়ামক সংস্থা ফিফা (FIFA)। আগামী বছর দেশের মাটিতে মহিলাদের যুব বিশ্বকাপের ঢাকে কাঠি পড়বে ১১ অক্টোবর, চলবে ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত।
প্রাথমিকভাবে ২০২১ ভারতের মাটিতে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল মেয়েদের যুব বিশ্বকাপ। কিন্তু বিশ্বব্যাপী কোভিড (COVID-19) উদ্বেগে তা স্থগিত হয়ে যায়। ২০১৭ ছেলেদের যুব বিশ্বকাপের পর ভারতের মাটিতে অনুষ্ঠিত হতে চলা এটা ফিফার দ্বিতীয় ফ্ল্যাগশিপ টুর্নামেন্ট। কলকাতার যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গন (YBK)-সহ দেশের পাঁচটি স্টেডিয়ামকে বেছে নেওয়া হয়েছে মেয়েদের যুব বিশ্বকাপের জন্য।
ভারতীয় ফুটবল ফেডারেশনের (AIFF) সচিব কুশল দাস (Kushal Das) জানিয়েছেন, ‘ভারতের মাটিতে ২০২২ মেয়েদের অনুর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপের দিনক্ষণ ঘোষণা টুর্নামেন্ট শুরুর ব্যাপারে এক নয়া উদ্যম এনে দিল। পূর্ববর্তী পরিকল্পনার কথা মাথায় রেখে কাজ ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে। কোভিড পরিস্থিতির বাড়বাড়ন্ত হওয়ায় পরবর্তী যে সকল পরিকল্পনা আটকে ছিল সেগুলো আমরা শীঘ্রই শুরু করার জন্য মুখিয়ে রয়েছি। একইসঙ্গে এই টুর্নামেন্টের মধ্যে দিয়ে আমরা দেশের মহিলা ফুটবলের বিকাশের ব্যাপারে দারুণ আশাবাদী।’
উল্লেখ্য, দেশের মাটিতে মেয়েদের ২০২২ অনুর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ ফিফা পরিচালিত টুর্নামেন্টটির সপ্তম সংস্করণ। প্রাথমিকভাবে ২০২১ ফেব্রুয়ারি-মার্চে ভারতের মাটিতে এই টুর্নামেন্ট আয়োজিত হওয়ার কথা ছিল। ২০১৯ মার্চে মিয়ামিতে (Miami) ফিফা কাউন্সিলের সভায় ভারতকে ২০২১ বিশ্বকাপের আয়োজক হিসেবে ঘোষণা করা হয়। কিন্তু অতিমারী আবহে ২০২০ ফিফা মহিলা বিশ্বকাপের (2020 Women’s WOrld Cup) পাশাপাশি মেয়েদের যুব বিশ্বকাপেও স্থগিতাদেশ ঘোষণা করে গভর্নিং বডি।
ইতিমধ্যেই ভারতের পাঁচটি শহরকে বিশ্বকাপের ভেন্যু হিসেবে বাছাই করা হয়ে গিয়েছে। তালিকায় রয়েছে কলকাতার যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গন (YBK), ভুবনেশ্বরের কলিঙ্গ স্টেডিয়াম (Kalinga Stadium), গুয়াহাটির ইন্দিরা গান্ধী অ্যাথলেটিক স্টেডিয়াম (Indira Gandhi Athletic Stadium), আমদাবাদের একা এরিনা (EKA Arena) এবং নভি মুম্বই’য়ের ডি ওয়াই পাতিল স্টেডিয়াম (DY Patil Stadium)।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.