বাংলার প্রতিবেশী রাজ্যে হোয়াইট ফাঙ্গাসের থাবা!
জানা গিয়েছে, বিহারের পাটনায় এবার হোয়াইট ফাঙ্গাস থাবা বসাতে শুরু করেছে। জানা গিয়েছে, বিহারে এই রোগের যিনি শিকার হয়েছেন, তিনি পাটনা এলাকার একজন স্বনামধন্য চিকিৎসক।
ব্ল্যাক ফাঙ্গাস মহামারী, সঙ্গে হোয়াইট ফাঙ্গাসের হানা
ব্ল্যাক ফাঙ্গাসকে ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় সরকার মহামারীর আখ্যা দিয়েছে। এর আগে, এই রোগকে মহামারী ঘোষণা করা হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে হোয়াইট ফাঙ্গাস একটি বড় ঘটনা। প্রসঙ্গত, এই হোয়াইট ফাঙ্গাসের প্রকোপে রীতিমতো আতঙ্ক ছড়িয়েছে বিহার ও তার সংলগ্ন এলাকায়।
হোয়াইট ফাঙ্গাসের উপসর্গ
হোয়াইট ফাঙ্গাসের প্রকোপে হাতের নখ, ত্বকে সংক্রমণ ছড়াতে থাকে। এছাড়াও স্টমাক, কিডনি, মস্কিষ্ক, যৌনাঙ্গেও এর সংক্রমণ ছড়ায়। এছাড়াও এই হোয়াইট ফাঙ্গাস ফুসফুসে ছড়িয়ে যায়। এইচআরসিটি করার পরই এই সংক্রমণ টের পওয়া যায়।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ক্ষোভ ও ব্ল্যাখ ফাঙ্গাস
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এদিন এক সাংবাদিক সম্মেলনে বলেন, ব্ল্যাক ফাঙ্গাসর মতো সমস্যা বাংলার বুকে শুরু হয়েছে। ৪ জন রোগী এর মধ্যেই এই রোগের শিকার হয়ে মারা গিয়েছেন। তিনি জানান, এর ওষুধ সহজে বাজারে পাওয়া যাচ্ছে না। মমতার অভিযোগ, কেন্দ্র এই রোগের ওষুধ নিজের কাছে রেখে দিয়েছে। তা রাজ্যকে দিচ্ছে না।
অ্যান্টিভাইরাল ইন্টারভেনাস ইনজেকশন
ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের হাত থেকে রক্ষা পেতে ইন্টারভেনাস ইংজেকশান প্রয়োজন পড়ছে। যার দাম প্রায় সাড়ে ৩ হাজার টাকা। ৮ সপ্তাহ ধরে এই ইনজেকশান চালানো হচ্ছে রোগীকে সুস্থ করতে। ৮ সপ্তাহে প্রতিদিন এই ওষুধ চালানো হবে বলে জানানো হয়েছে।