এমন অনেক ছেলে রয়েছে যারা কৈফিয়ৎ বা প্রশ্নের উত্তর দিতে পছন্দ করে না। কিছু কিছু বিশেষ প্রশ্নের উত্তর দিতে অস্বস্তিও বোধ করে।

কিন্তু আপনি যখন তার প্রেমিকা তখন ভালো-মন্দ দেখার দায়িত্ব আপনার। সেই অধিকার থেকে কোন প্রশ্ন কি করতে পারেন না?

হ্যাঁ, পারেন। তবে একটু বুঝেশুনে করতে হবে।

নিশ্চয়ই জানতে ইচ্ছা করছে যে এমন কী প্রশ্ন রয়েছে যা করলে সাধারণত বেশিরভাগ প্রেমিকই একটু অসন্তুষ্ট হয়?

আপনার জন্য রইল সেই সমস্ত প্রশ্নের উত্তর।

আরো পোস্ট- করোনা থেকে বাঁচাতে চান আপনার পরিবারকে…মানুন এগুলি

১. বেতন: এই বিষয়টি নিয়ে সাধারণত ছেলেরা খুব বেশী কথা বলতে চায় না। বিশেষ করে মেয়েদের সামনে তারা এই বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে অস্বস্তি বোধ করে।

মেয়েদের বাড়ির দিক থেকে যদি কেউ ছেলেদের এই প্রশ্ন করে তাহলেও তারা অসম্মানিত বোধ করে। কারণ তারা মনে করে এক্ষেত্রে তারা উত্তর দিলেই তাদের যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে।

২. মোটা হয়ে যাওয়া: কোন প্রেমিকা যদি তার প্রেমিককে প্রশ্ন করে যে সে কি মোটা হয়ে যাচ্ছে? তাহলে এ প্রশ্নের উত্তর দিতে ইতস্তত বোধ করে সেই প্রেমিক।

কারণ আসলে প্রেমিকা যেমন তেমন ভাবেই তাকে ভালবাসে প্রেমিকটি। সে ক্ষেত্রে জিরো ফিগার বা মোটা কোনটাই তার কাছে বিশেষ গুরুত্ব দাবি করে না।

৩. প্রাক্তন প্রেমিকাকে নিয়ে প্রশ্ন: যে কোনো সম্পর্কে এটি একটি বিশেষ সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম বিষয়। প্রতিটি ব্যক্তির একটি অতীত থাকতে পারে এমনটাই ভেবে সম্পর্কে এগোনো উচিত।

তবে সম্পর্কে আসার পরে সেই অতীত নিয়ে কাটাছেঁড়া যতটা সম্ভব না করাই ভালো।

তাই সেই প্রাক্তন প্রেমিকাকে নিয়ে সে কিছু ভাবছে কিনা বা তার সঙ্গে কথা হয় কিনা এমন প্রশ্ন করলে অস্বস্তি বোধ করে সে।

৪. নতুন বাড়ি: প্রতিটি মেয়েরই স্বপ্ন থাকে বিয়ের পরে তার নিজের বাড়ি হবে।

তবে যেহেতু ছেলেটি বিয়ের আগে থেকেই তাঁর পরিবারের সঙ্গে বাস করে তাই বিয়ের পরে তার পক্ষে সঙ্গে সঙ্গে আলাদা হয়ে যাওয়া অসুবিধাজনক হয়ে পড়ে।

তাই তার দিকটিও ভাবতে হবে প্রেমিকাকে।

সেক্ষেত্রে প্রেমিকা বারবার প্রেমিককে এই প্রশ্ন করতে পারে না যে বিয়ের পরে তাদের নতুন বাড়িতে শিফট করার কোন প্ল্যান তার আছে কিনা।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.