ভারতের দুই বড়ো টেলিকম অপারেটর সংস্থা জিও (Jio) এবং এয়ারটেল (Airtel) এই চলমান মহামারীর সময় তাদের গ্রাহকদের জন্য একাধিক পরিকল্পনা চালু করেছে।
এয়ারটেল যেমন একদিকে তাদের গ্রাহকদের জন্য ৪৯ টাকার পরিষেবা ফ্রি করে দিয়েছে, অন্যদিকে সেখানে জিও চালু করেছে বাই ওয়ান গেট ওয়ান ফ্রি পরিষেবাটি।
এর পাশাপাশি ভারতের অন্য টেলিকম সংস্থাগুলিও তাদের গ্রাহকদের জন্য চালু করেছে আনলিমিটেড ডাটার সঙ্গে কলিং এর মতো একাধিক সুবিধা।
ভারতের রাষ্ট্রীয় টেলিকম অপারেটর সংস্থা বিএসএনএল (BSNL) এই সময়ে তাদের গ্রাহকদের ডাটা (Data)ভাউচার এবং কুপন সরবরাহ করছে।
উল্লেখযোগ্যভাবে, সংস্থার তরফে সমস্ত ডাটা ভাউচার বা পরিকল্পনার দাম মাত্র ১০০ টাকা রাখা হয়েছে। বিএসএনএল (BSNL) ১০০ টাকার নিচেও বেশ কিছু পরিকল্পনা চালু করেছে।
সংস্থার ১০০ টাকার নিচে কী কী পরিকল্পনা চালু করা হয়েছে তা এই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হল।
বিএসএনএল-এ (BSNL) ১০০ টাকার নিচে ৯৮ টাকার একটি পরিকল্পনা রয়েছে, যেখানে গ্রাহকদের মেলে ২২ দিনের বৈধতায় ৪০ কেবিপিএস গতির দৈনিক ২ জিবি ডেটা(Data)। এছাড়া সংস্থার ৯৭ টাকার একটি পরিকল্পনা রয়েছে, যা একই সময়ের জন্য ৮০ কেবিপিএস গতির দৈনিক ২ জিবি ডেটা দিয়ে থাকে।
এর পাশাপাশি ১০০ টা করে এসএমএস এবং লোকধুন অ্যাপ্লিকেশন রয়েছে এই পরিকল্পনায়। সম্প্রতি সংস্থা ৯৯ টাকার একটি পরিকল্পনা প্রকাশ করেছে, যেখানে গ্রাহকদের মিলবে ২২ দিনের বৈধতায় আনলিমিটেড কলের সুবিধা।
এয়ারটেল (Airtel) ১০০ টাকার নিচে ১৯ টাকা, ৪৫ টাকা, ৪৮ টাকা, ৪৯ টাকা এবং ৭৯ টাকার পরিকল্পনাগুলিকে তাদের তালিকায় রেখেছে।
এই পরিকল্পনাগুলিতে গ্রাহকরা আনলিমিটেড কলের পাশাপাশি ২০০ এমবি ডাটা(Data), ১০০ এমবি ডাটা(Data), এবং ৩ জিবি ডাটা(Data) উপভোগ করতে পারে।
রিলায়েন্স জিও (Jio) তাদের ১০০ টাকার নিচে ১১ টাকা, ২১ টাকা এবং ৫১ টাকায় তিনটি পরিকল্পনা চালু করেছে।
এই পরিকল্পনায় গ্রাহকদের ১ জিবি ডাটা(Data), ২ জিবি ডাটা (Data) এবং ৬ জিবি (Data) ডাটা মিলে থাকে।
কতদিনের জন্য এই পরিকল্পনাগুলি মিলবে তা সংস্থার তরফে উল্লেখ করা হয়নি। গ্রাহকরা শুধুমাত্র এই পরিকল্পনায় ডাটার পরিষেবা উপভোগ করতে পারবে।
ভারতের তৃতীয় বৃহত্তম টেলিকম সংস্থা ভিআই (VI) চালু করেছে ১৬ টাকা, ৪৮ টাকা এবং ৯৮ টাকায় পরিকল্পনাগুলি। এই পরিকল্পনায় গ্রাহকরা উপভোগ করতে পারে ১ জিবি, ৩ জিবি এবং ১২ জিবি ডাটার পরিষেবা।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.