প্যারিস: টানা চতুর্থবার লিগ-ওয়ান (Ligue 1) খেতাব জয়ের আরও কাছে পিএসজি (PSG)৷ রবিবার রাতে অ্যাওয়ে ম্যাচে রেইমসকে(Reims) ৪-০ উড়িয়ে দিয়ে পয়েন্ট তালিকায় শীর্ষে থাকা লিলের (Lille) সঙ্গে ব্যবধান কমাল মেইমার-এমবাপেরা৷ কারণ এদিন ঘরের মাঠে সহজ প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে ড্র করে পয়েন্ট হারায় লিলে৷ পিএসজি-র সঙ্গে তাদের ব্যবধান মাত্র এক পয়েন্টের৷ ফলে লিগ-ওয়ানের খেতাব জয়ের লড়াই গড়াল শেষ রাউন্ডে। ৩৭ রাউন্ড শেষে ৮০ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে রয়েছে লিলে। আর ১ পয়েন্ট কম নিয়ে দু’ নম্বরে রয়েছে পিএসজি।
রবিবার রাতে অ্যাওয়ে ম্যাচে প্রতিপক্ষকে উড়িয়ে দেয় পিএসজি। দুই অর্ধে দু’টি করে গোল করেন নেইমার-এমবাপেরা৷ প্রথমার্ধে নেইমারের (Neymar) গোলে এগিয়ে যাওয়ার পর ব্যবধান দ্বিগুণ করেন কিলিয়ান এমবাপে (Kylian Mbappe)৷ দ্বিতীয়ার্ধে ম্যাচের পরের দু’টি গোল করেন মার্কিনিয়োস ও মোইজে কিন। ব্যবধান আরও বড় হতে পারত। পুরো ম্যাচে মোট ২৮টি শট নেয় পিএসজি৷ কিন্তু এর মধ্যে মাত্র ১০টি শট লক্ষ্যে ছিল পিএসজি খেলোয়াড়দের৷
ম্যাচের প্রথম ১১ মিনিটেই ভাগ্য সঙ্গ দেয় পিএসজি-র৷ রেইমসের ডিফেন্ডার ইউনিস আবদেলহামিদের হাতে বল লাগায় পেনাল্টি পায় পিএসজি৷ স্পট-কিক থেকে গোল করতে ভুল করেননি নেইমার৷ পেনাল্টিতে সাধারণ শটে গোলকিপারকে অন্যদিকে পরাস্ত করে রেইমসের জালে বলল জড়িয়ে দেন পিএসজি-র ব্রাজিলিয়ান সুপারস্টার৷
প্রথম গোলের ১০ মিনিটের ব্যবধানে দ্বিতীয় গোলটি করে পিএসজি৷ এমবাপের গোলে ব্যবধান বাড়ায় তারা৷ প্রতিপক্ষের ডিফেন্ডারের ভুলে ফাঁকায় বল পেয়ে যান এমবাপে৷ যা গোল করতে ভুল করেননি৷ সেই সঙ্গে লিগে ২৬টি গোল করে শীর্ষস্থান ধরে রাখলেন ফরাসি বিশ্বকাপ জয়ী দলের অন্যতম সদস্য এমবাপে৷ একই সঙ্গে মরশুমে এমবাপের মোট গোলের সংখ্য ৪০টি৷
প্রথম ২৫ মিনিটের মধ্যে দু’ গোলে এগিয়ে থাকা পিএসজি প্রথমার্ধে ব্যবধান আর বাড়াতে পারেনি৷ কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধেও প্রাধান্য বজায় রেখে আরও দু’টি গোল করে গতবারের চ্যাম্পিয়নরা। ৬৮ মিনিটে নেইমারের কর্নার থেকে হেডে স্কোর-লাইন ৩-০ করেন পিএসজি অধিনায়ক মার্কিনিয়োস। আর নির্ধারিত সময়ের ঠিক এক মিনিট আগে ডি-বক্সের মধ্যে থেকে বাঁ-পায়ের শটে পিএসজি-র হয়ে শেষ গোলটি করেন কিন।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.