লন্ডন: ১৮ জুন সাউদাম্পটনে (Southampton) ভারতের India বিরুদ্ধে ঐতিহাসিক আইসিসি ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ (World Test Championship final ) ফাইনালে নামছে নিউজিল্যান্ড (New Zealand)৷ তার আগে ইংল্যান্ডের (England) বিরুদ্ধে দুই টেস্টের সিরিজ খেলবে উইলিয়ামসন অ্যান্ড কোং৷ এর জন্য রবিবার লন্ডনে পৌঁছে গিয়েছে নিউজিল্যান্ড দল৷ তবে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজকে টেস্ট চাম্পিয়নশিপ ফাইনালের মহড়া মানতে নারাজ কিউয়ি বাঁ-হাতি পেসার নেল ওয়াগনার (Neil Wagner)৷

ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে কিউয়িদের দুই টেস্টের সিরিজ শুরু হচ্ছে ২ জুন৷ আর সেদিন লন্ডন উড়ে যাবে ভারতীয় ক্রিকেট দল৷ সাউদাম্পটনে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালের আগে কোনও প্রস্তুতি ম্যাচ পাবেন না কোহলি অ্যান্ড কোং৷ কারণ ভারত থেকে ১০ দিনের কোয়ারেন্টাইন কাটিয়ে ইংল্যান্ডের মাটিতে পা-রেখেই আরও ৮ দিনের কোয়ারেন্টাইন পর্বে ঢুকতে হবে বিরাট কোহলিদের৷ তারপর টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালের জন্য প্রস্তুতি শুরু করবেন কোহলিরা৷

তবে দু’টি ধাপে ইংল্যান্ডে পৌঁছেছে কিউয়ি ক্রিকেটাররা৷ আইপিএলে খেলা কয়েকজন ক্রিকেটার মলদ্বীপে কয়েকদিনের ছুটি কাটিয়ে লন্ডন পৌঁছেছে৷ এই দলে ছিলেন ক্যাপ্টেন কেন উইলিয়ামসন-সহ আরও কয়েকজন৷ দু’ মাসের ইংল্যান্ড সফরে বাকি কিউয়ি ক্রিকেটাররা লন্ডন পৌঁছেছে অকল্যান্ড থেকে৷ তবে দেশ ছাড়ার আগে কিউয়ি পেসার সাংবাদিকদের জানান, ‘ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে দু’টি টেস্টকে আমরা টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালের আগে ওয়ার্ম-আপ ম্যাচ বলে দেখছি না৷ অবশ্যই দেশের সম্মান রক্ষার লড়াইটা আমাদের কাছে গর্বের৷ তবে আমরা টেস্ট ক্রিকেট খেলতে চাই৷ নিউজিল্যান্ডের হয়ে টেস্ট ম্যাচ জিততে চাই৷’

কিউয়ি ক্রিকেটাররা লন্ডনে পৌঁছনোর পরই বায়ো-সিকিউর পরিবেশে ঢুকে পড়েন৷ তবে টেস্ট দলের সদস্য এবং সাপোর্ট স্টাফদের সাউদাম্পটনের হোটেলে নিয়ে যাওয়া হয়৷ এখানে তিনদিন হোটেল রুমে আইসোলেশনে থাকার পর প্র্যাকটিসে ছাড়াপত্র পাবেন নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটাররা৷ তবে ট্রেনিংয়ের ক্রিকেটারদের গ্রুপ ভাগ করে দেওয়া হয়েছে৷ প্রথম এক সপ্তাহে এভাবে ছোট ছোট গ্রুপে প্র্যাকটিস করবেন কিউয়ি ক্রিকেটাররা৷ তারপর দলগতভাবে প্র্যাকটিস করার সুযোগ পাবে উইলিয়ামসন অ্যান্ড কোং৷

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.