ভারতীয় সংস্কৃতিতে বাস্তুশাস্ত্র (vastu shastra) বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে রয়েছে। মনে করা হয় যে বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী বিভিন্ন পন্থা মেনে জীবনের নানা সমস্যার সমাধান করা সম্ভব।

এতে যেমন ব্যক্তি জীবনে শান্তি বজায় থাকে তেমনি সংসারও মঙ্গলের হয়। বাড়িতে সুখ শান্তি বজায় রাখার জন্য বিভিন্ন কিছু বস্তু বাড়িতে রাখা বা না রাখার উপরে বিশেষ বিধি রয়েছে।

বাড়ির প্রতিটি জিনিস সঠিকভাবে রাখার এবং সেটি সঠিকভাবে ব্যবহারের বিধান রয়েছে বাস্তুশাস্ত্রে (vastu shastra)। তবে এমন কিছু জিনিস রয়েছে যেগুলো বাড়ির চৌকাঠে রাখা উচিত নয়।

এতে অশুভ শক্তি বাড়ির ভেতরে প্রবেশ করতে পারে।

১. বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী বাড়ির আশেপাশে বা বাড়ির বাগানে কাঁটাযুক্ত কোনো কাজ বা চারা গাছ পোঁতা উচিত নয়। এই সঙ্গে পরিবারের সদস্যদের স্বাস্থ্য জড়িত রয়েছে।

আবার বলা হয় এমন উদ্ভিদ বাড়িতে থাকলে বাড়িতে নিত্য সমস্যা ও অশান্তি লেগেই থাকে।

২. সাধারণভাবে লোক বাড়ির সমস্ত ময়লা-আবর্জনা (garbage) বাড়ির বাইরে রেখে দেয়। কারণ যারা ময়লা সংগ্রহ করে তারা এসে সেগুলো সংগ্রহ করে নিয়ে যায়।

তবে এর ফলে আপনার বাস্তু দোষ হতে পারে এটা জানেন কি? ঘরের বাইরে ডাস্টবিন (dustbin) রাখলেও বাড়িতে আর্থিক সমস্যা হতে পারে।

এমনকি পরিবার ঋণ সমস্যায় জর্জরিত হয়ে পড়তে পারে।

৩. বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী বাড়ির বাইরে কখনোই পাথর জমা রাখবেন না। যদি আপনার বাড়ি তৈরি করা হয় তাহলে কাজ শেষ হবার পরে সমস্ত পাথর জোগাড় করে সেখান থেকে সরিয়ে ফেলুন।

ঘরের বাইরে পাথর রাখলে তা বাড়িতে অশান্তি ডেকে আনে। এর ফলে বাড়ির সদস্যদের জীবনে সাফল্য আসতে সময় লাগে।

৪. বাস্তু শাস্ত্র অনুসারে ঘরে উঁচু সিঁড়ি বা রাস্তা বানানো উচিত নয়। এতে পরিবারের জীবনে কষ্ট দেখা দেয়।

এমনকি যারা সে বাড়ির ভেতরে থাকেন তাদের স্বাস্থ্য খারাপ হতে পারে।

৫. বাস্তু শাস্ত্র অনুসারে ঘরের বাইরে বড় অথবা ঘন গাছের জঙ্গল থাকা উচিত নয়। এর ফলে হাওয়া এবং আলোর প্রবাহ বন্ধ হয়ে যায় এবং বাড়ির পরিবেশ নষ্ট হয়।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.