মহামারীর এই কঠিন সময় একের পর এক শারীরিক সমস্যা সামনে আসছে। এর মধ্যে অন্যতম হলো চুল পড়ার সমস্যা।

করোনা থেকে আরোগ্য লাভের পরে চুল ঝরে পড়ার (hair fall) সমস্যা প্রকট হয়ে উঠছে রোগীদের মধ্যে। এ নিয়ে দুশ্চিন্তা করবেন না।

এই মারণ ভাইরাসটি সার্বিকভাবে আমাদের শরীরের উপরে ক্ষতিকারক প্রভাব বিস্তার করে। সেই কারণেই এমন সমস্যা দেখা দেয়।

তবে এর থেকে মুক্তির পথ রয়েছে। পড়ে নিন এই লেখাটি।

১. অতিরিক্ত চুল পড়ার সমস্যা যদি আপনাকে বিব্রত করে তোলে তাহলে এই মুহূর্তে সবথেকে সহজ সমাধান হলো আপনি চুল কেটে ফেলতে (hair cut) পারেন। লক ডাউনের মুহূর্তে সমস্ত পার্লার বন্ধ।

তাই বাড়িতেই নিজের চুলের একটা অন্যরকম রূপ (hair cut) দিতে পারেন নিজেই। এছাড়াও এই গরমে চুল ছোট করে কেটে ফেললে যত্ন নিতে সুবিধা হবে।

২. কয়েকটি প্রাকৃতিক উপায়ে চুলকে আবার আগের মতো ঘন, কালো ও উজ্জ্বল করে তুলতে পারেন। ক্যাস্টর অয়েলের সঙ্গে অ্যাভোকাডো (avocado) পেস্ট তৈরি করে সেই মিশ্রণ চুলে লাগান।

আবার ক্যাস্টর অয়েল না থাকলে একটি ডিম ফেটিয়ে তা ভালো করে মিশিয়ে নিন অ্যাভোকাডোর সঙ্গে। আমন্ড অয়েলের সঙ্গে কয়েকটি জবা ফুল পেস্ট করে সেই মিশ্রণও চুলে দিতে পারেন।

এই সবগুলোর ফলে চুল যেমন শক্তিশালী হবে তেমন চুলের জেল্লাও বাড়বে। চুল ঘন হবে।

কারণ এই মিশ্রণগুলো লাগানোর ফলে আপনার চুল গোড়া থেকে পরিষ্কার থাকবে। এছাড়া ভিটামিন, খনিজ, অ্যামিনো অ্যাসিড (amino acid) পৌঁছাবে চুলের গোড়ায়।

৩. চুলে হট অয়েল ম্যাসাজ (hot oil massage) করা খুব ভালো ঘরোয়া উপায়। ১৫ থেকে ২০ মিনিটের জন্য এই ম্যাসাজ আপনি নিজেই হালকা হাতে করতে পারেন চুলের গোড়ায়।

এর পর একটি তোয়ালে পেঁচিয়ে রাখুন সেই চুলে। নির্ধারিত সময়ের পরে শ্যাম্পু করে নিতে হবে। চুলের জেল্লা বজায় থাকবে ও চুল ঘন হবে।

৪. জল পান সবথেকে সহজ পদ্ধতি। প্রতিদিন নিয়ম করে ২ থেকে ৩ লিটার জল পান আপনাকে করতেই হবে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.