এই কঠিন সময়ে আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখাটা একটা কঠিন বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে অনেকের কাছেই। তবে এই মুহূর্তে সুস্থ থাকাটাও সবথেকে বেশি দরকার।
মহামারী ছাড়াও প্রচণ্ড গরমে আমরা অনেকেই দুর্বল হয়ে পড়ি। যার ফলে সহজেই শরীরে বাসা করতে পারে এই ভাইরাসটি।
তাই সবার আগে প্রয়োজন নিজের শরীরের ভেতরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে (immunity power) শক্তিশালী করে গড়ে তোলা।
এর জন্য আমাদের জীবনধারা (lifestyle) এবং খাদ্যাভাস (food habit) সঠিকভাবে পরিবর্তন করা খুবই দরকার।
এই প্রচণ্ড গরমে আমরা অনেকেই সহজপাচ্য খাবার খেতে চাই যাতে হজমের সমস্যা (digestion) না হয়। আবার পেটও ভরা থাকে।
সহজপাচ্য খাবার মধ্যে অনেকেরই মাথায় আসে স্যালাড (green salad)। সবুজ স্যালাড (green salad) সকলেরই খুব প্রিয়।
বিশেষ করে এই গরমে অনেকেরই পাতে লাঞ্চে বা ডিনারে থাকে এই পদটি (green salad)।
তবে এই স্যালাডটিতে (green salad) এবার আপনাকে যোগ করতে হবে একটি বিশেষ উপাদান। এতে আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা (immunity power) তরতরিয়ে বেড়ে যাবে।
সেই উপাদানটি হলো বরবটির বীজ (black eyed bean)। সবুজ সবজি এবং ফল এই মুহূর্তে খাওয়া কতটা দরকারি তা আলাদা করে বলে দেওয়ার প্রয়োজন নেই।
তবে এবারে এই বীজটি (black eyed bean) দিয়ে একটি স্যালাড বানিয়ে ফেলুন।
উপকরণ: এক কাপ বরবটির বীজ (black eyed bean), একটি মাঝারি সাইজের কুচি করা টমেটো, একটি কুচি করা শসা, একটি পাকা আম, ৫০, গ্রাম চিজের টুকরো, চার ভাগের এক ভাগ এবং কুচি করা পিনাট (peanut), কুচি করা ধনেপাতা।
কীভাবে বানাবেন: বরবটির বীজগুলোকে (black eyed bean) ৪ থেকে ৬ ঘন্টা জলে শুকোতে দিতে হবে এবং জলের সাথে প্রেসার কুকারে সেদ্ধ করে নেবেন বীজগুলো (black eyed bean)। তবে ১ থেকে হাফ কাপ জলের বেশি জল দেবেন না।
একটি বড় বাটি নিন এবং তাতে শুকিয়ে যাওয়া বীজগুলির (black eyed bean) সঙ্গে টমেটো, শসা এবং চিজ মিশিয়ে নিন।
এবারে সঙ্গে পিনাট মিশিয়ে আরেকবার নাড়িয়ে নিন। স্বাদমতো নুন দিয়ে দিন।
চাইলে কাঁচা লঙ্কা কুচিও দিতে পারেন। উপর থেকে ছড়িয়ে দিন কুচি করা ধনেপাতা।
উপকার: এই স্যালাডটির মূল উপাদান বরবটির বীজে (black eyed bean) রয়েছে প্রচুর মাত্রায় প্রোটিন, জিংক, ম্যাগনেসিয়াম ও পটাশিয়াম। এছাড়াও রয়েছে ফাইবার।
বেশিরভাগ মহামারী আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে সুগারের মাত্রা বেড়ে যাচ্ছে, সে ক্ষেত্রে এই পদটি বেশ কার্যকর।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.