নাক সিঁটকোলেন তো? হ্যাঁ, এটা হওয়াটাও স্বাভাবিক।
কিন্তু রেজাল্টটি পাওয়ার পর আমাদের ধন্যবাদ দিতেই হবে এটাও বলে রাখলাম। এমন টোটকা যা বাড়িতেই সবার থাকে।
রান্নায় বা গরম ভাতে তার ব্যবহার হলেও এবার সেখান থেকে একটু ঘি যাক আপনার চুলেও। ত্বকের পাশাপাশি চুলের যত্ন নিতেও কিন্তু ভুলবেন না এই সময়ে।
আর এখন যারা বাড়ি বসেই কাজ করছেন তাদের অঢেল সময় রয়েছে। আবার যাদের এই কঠিন সময়েও বাইরে বেরোতে হচ্ছে কাজে তাদের আরো সতর্ক হওয়া উচিত ত্বক ও চুল নিয়ে।
সারাদিনের ধুলো-ময়লা ও নানা জীবাণুর আক্রমণ ও বাসা সেখানেই। তাই সপ্তাহে একটা দিন রাখুন নিজের চর্চার জন্যেই।
আরো পোস্ট- ঘাম ঝরবে না, ১ মাসে ওজন কমবেই এই ডায়েটে
১. চুলের গোড়ায় ঘি দিয়ে ভালো করে ম্যাসাজ করুন হালকা হাতে। এতে নাকি খুশকি দূর করা সম্ভব।
আবার চুলের একটা জেল্লা আনা যায় এতে। অর্থাৎ এটি প্রাকৃতিক কন্ডিশনার হিসেবেও কাজ করতে সক্ষম।
২. একটি বাটিতে ঘি মিশিয়ে নিন আমলকি ও পেঁয়াজের সঙ্গে। সম্পূর্ণ চুলে ভাল করে ম্যাসাজ করতে হবে সেই মিশ্রণটি।
চুলের উজ্জ্বলতা যেমন বাড়বে তেমন নতুন চুল গজাতে ভালো টোটকা এটি।
৩. দূষণের জন্য আজকাল চুল নোংরা হওয়ার বা চুল পড়ে যাওয়ার পাশাপাশি আবার একটি নতুন সমস্যা এসেছে যা হলো চুলের অকালপক্কতা অর্থাৎ অসময়েই পেকে সাদা হয়ে যাচ্ছে কালো চুল।
এটা কমবয়সীদের মধ্যেও দেখা যাচ্ছে। এটি নিয়ে রীতিমতো মানসিক সমস্যায় ভোগেন তারা। তাই ঘি লাগান এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে।
৪. চুলের নিজস্ব তেলভাব অনেক সময় চলে যায়। তাই আর্দ্রতার অভাবে চুল খুব দুর্বল হয়ে যায়।
সেক্ষেত্রে ঘিতেফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে যা ভালো। তাই এটি দিয়ে চুলে কিছুক্ষন ভালো করে ম্যাসাজ করুন।
এর কিছুক্ষণ পর হালকা শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলতে হবে। দেখবেন সেই শুষ্কতা বিদায় জানিয়েছে আপনাকে।
৫. ঘি অল্প গরম করে চুলের গোড়ায় লাগান। এভাবে লাগালে মাথায় রক্ত সঞ্চালন বাড়ে।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.