ভাজাভুজি খেতে কে না ভালোবাসে? যে কোনো ছুঁতোয় বাচ্চারা চায় একটু চিপস বা তেলেভাজার (fried) স্বাদ পেতে।
তবে এই গরমে এমন খাবার কমই খেতে বলা হয় কারণ এতে হজমে ও পাচনতন্ত্রে সমস্যা হতে পারে। কিন্তু এই খাবারগুলির প্রতি বড়োদের থেকেও বেশি ঝোঁক বাচ্চাদের।
এবার গবেষণা বলছে তাদেরকে এগুলির থেকে দূরে রাখতে পারলেই ভালো। জাঙ্ক ফুড (junk food) অর্থাৎ ভাজা খাবার (fried) খাওয়ার ফলে শরীরে ফ্যাট বেশি জমা হয় এটা সবাই জানি।
কিন্তু চিপস, হট ডগস, ফ্রেঞ্চ ফ্রাইসের মতো (fried) এ খাবারগুলো আবার বাচ্চাদের জন্যে আরো বেশি ক্ষতি করার ক্ষমতা রাখে সেটা জানেন কি? এখুনি পড়ে নিন এই পুরো লেখাটি।
আরো পোস্ট-নর্তকী থেকে দুর্ধর্ষ গোয়েন্দা!
গবেষণায় জানানো হলো যে চিপস, হট ডগস, ফ্রেঞ্চ ফ্রাইসের মতো এ খাবারগুলো হাড়েরও জন্যে নাকি মারাত্মক ক্ষতিকারক হতে পারে। তাই বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে যেসব শিশুদের খুব অল্প বয়স থেকে চিপস বা ওই জাতীয় প্যাকেটজাত ভাজা খাবার বেশি মাত্রায় খাওয়ানো হয়, তাদের ক্ষেত্রে নাকি বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পরবর্তীকালে হাড়ের দুর্বলতা দেখা দেয়।
ছোট থেকে তাই তাদের হাড়ের গঠনে প্রধান অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায় ‘ফাস্ট ফুড’ বা ভাজাভুজি খাওয়ার অভ্যাস। হাড়ের গঠন দুর্বল হওয়ার ফলে ছোট থেকেই ঐসব শিশুদের শারীরিক বৃদ্ধিও কম হয় বলে দাবি করা হয়েছে সমীক্ষায়।
এটি সত্যি খুব চিন্তার বিষয়। এই তথ্যটি সঠিক প্রমাণ করতে ইঁদুরের ওপর পরীক্ষা চালানো হয়েছিল।
সেই পরীক্ষা থেকে গবেষকরা দেখেছেন যে যেসব ইঁদুরকে অতি অল্প পরিমাণে ছোট থেকেই ভাজাভুজি খাওয়ানো হয়েছে, তাদের গোটা শরীরে হাড়ের গঠন নাকি অনেকটা মাত্রাতেই খুব দুর্বল হয়ে গিয়েছে। অর্থাৎ তারা যেটা বলেছেন সেটা সঠিক।
তাই সেখান থেকেই এই সিদ্ধান্তে তারা পৌঁছেছেন যে শিশুদের তো বটেই বড়দেরও একেবারেই এড়িয়ে চলা উচিত এই জাতীয় তেলেভাজা। বিশেষ করে এই গরমে তা আরো ক্ষতি করতে পারে ত্বক ও শরীরের।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.