কলকাতা২৪x৭: ভারতের জাতীয় দলের হয়ে বর্তমানে খেলছেন এমন সবচেয়ে জনপ্রিয় দুই ক্রিকেটারের নাম যদি জিজ্ঞেস করা হয় তবে তা নিঃসন্দেহে হবে বিরাট কোহলি (Virat Kohli) ও রোহিত শর্মা (Rohit Sharma)। একজন ভারতীয় দলের অধিনায়ক ও অপরজন সীমিত ওভারের ফর্ম্যাটে সহ-অধিনায়ক। ভারতীয় ক্রিকেটের দুই ব্যাটিং স্তম্ভ হলেন বিরাট ও রোহিত। দুইজনেরই রানের তালিকাটাও বেশ লম্বা। তবে বিরাটের ক্ষেত্রে রানের তালিকার সঙ্গে গার্লফ্রেন্ডের তালিকাটাও কিন্তু নেহাত ছোট নয়। বলিউড অভিনেত্রী অনুষ্কা শর্মার(Anushka Sharma) সঙ্গে সম্পর্কে আবদ্ধ হওয়ার আগে অবধি একাধিক মডেল-অভিনেত্রীর সঙ্গে নাম জড়িয়েছে বর্তমান ভারত অধিনায়কের। তবে আপনি কি জানতেন বিরাট একবার তাঁর জাতীয় দলের সতীর্থ রোহিত শর্মার স্ত্রী রিতিকা সাজদেহকে(Ritika Sajdeh) মুভি ডেটে নিয়ে গিয়েছিলেন। অবশ্যই এই বিষয়টি ঘটেছিল তাঁরা দুজনেই বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার আগে।
ঘটনাটি ২০১৩ সালের। সদ্য জিম্বাবোয়ে সিরিজ খেলে ফিরে বিরাট মুম্বইতে ছুটি কাটাচ্ছিলেন। সেই সময় বিরাট একটি মেয়েকে সঙ্গে করে মুভি দেখতে গিয়েছিলেন। মুভি দেখে বেরোনোর সময় মিডিয়া তাঁদের ঘিরে ধরে ও ছবি তুলতে থাকে। বিরাটকে ক্যামেরার সামনে স্বচ্ছন্দ দেখালেও মেয়েটি ততটা স্বচ্ছন্দ বোধ করছিলেন না। তাঁকে বারবার হাত ও সংবাদপত্র দিয়ে নিজের মুখ ঢাকতে দেখা যায়। কিন্তু তবে ততক্ষণে পাপারাৎজির ছবি তোলা হয়ে গিয়েছে। বিরাটের সঙ্গে থাকা সেই মেয়েটি ছিলেন রীতিকা সাজদেহ।
স্বাভাবিকভাবেই নানা গুঞ্জন রটতে থাকে যে তাঁরা হয়তো ডেট করছেন। তবে পরে একটি সূত্র থেকে জানা যায়, পেশায় স্পোর্টস ম্যানেজার রীতিকা ২০১০ সালের আইপিএল(IPL) থেকে বিরাটের ম্যানেজার ছিলেন। বাইরে তাঁদের সম্পর্ক নিয়ে নানা গুঞ্জন রটলেও তাঁরা দুজন শুধুমাত্র ভালো বন্ধুই ছিলেন, এবং তাঁদের সম্পর্ক সম্পূর্ণভাবে পেশাগত ছিল।
এরপর রিতিকা রোহিতের ম্যানেজার হিসেবে কাজ করা শুরু করলে তাঁদের মধ্যে প্রথমে বন্ধুত্ব ও পরে ভালোবাসার সম্পর্ক তৈরি হয়। ২০১৫ সালে রোহিত ও রিতিকা বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। অপরদিকে বিরাটও ২০১৩ সাল থেকে বলিউড অভিনেত্রী অনুষ্কা শর্মার সাথে সম্পর্কে থাকার পর ২০১৭ সালে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.