নয়াদিল্লি: ভারত দ্রুত বাড়ছে করোনা (COVID-19) আক্রান্তের সংখ্যা। কোনও কোনও রাজ্যে দিনে ৫০ হাজারেরও বেশি মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন। গত তিন সপ্তাহের রিপোর্ট রীতিমতো উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে এবার সেই সব রাজ্যগুলিতে আক্রান্তের সংখ্যা কমছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের (Health Ministry) তরফে এমনটাই দাবি করা হয়েছে।
মঙ্গলবার একটি বিবৃতি জারি করে জানানো হয়েছে, যে রাজ্যগুলি থেকে এখন পর্যন্ত সর্বাধিক সংখ্যক কোভিড -১৯ টি মামলার রিপোর্ট পাওয়া যাচ্ছে তাদের করোনার গ্রাফে বক্ররেখা দেখা দিয়েছে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে করোনার গ্রাফ আবার মালভূমির আকার ধারণ করেছ। স্বাস্থ্য মন্ত্রক সূত্রে খবর, দেশের ৮২.৭৫ শতাংশ (১ কোটি ৯০ লক্ষ ২৭ হাজার ৩০৪ জন) করোনা রোগী সুস্থ হয়ে উঠছেন। অ্য়াক্টিভ কেসের সংখ্যা ১৬.১৬ শতাংশ (৩৭ লক্ষ ১৫ হাজার ২২১ জন)। ভারতে আগামী কয়েক দিনে করোনার সংক্রমণ কমবে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রক। কেন্দ্রের তরফে এও জানানো হয়েছে, ৭ মে ভারতে ৪ লক্ষ ১৪ হাজার ১৮৮ জন আক্রান্ত হয়েছিলেন। সেখানে ৯মে ৪ লক্ষ ৩ হাজার ৭৩৮ জন আক্রান্ত হন। গত ২ দিন আক্রান্তের সংখ্যা কমেছে। ১০ মে ৩ লক্ষ ৬৬ হাজার ১৬১ জন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ও ১১ মে ৩ বক্ষ ২৯ হাজার ৯৪২ জন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন।
রাজ্যগুলি আলাদা আলাদা করে স্থানীয়ভাবে পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছে। কোভিড ম্যানেজমেন্ট ও কোভিড সংক্রান্ত যাবতীয় পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে। বর্তমানে ১৩টি রাজ্যে ১ লক্ষ অ্যাক্টিভ মামলা রয়েছে। ৬টি রাজ্যে রয়েছে ৫০ হাজারের বেশি অ্যাক্টিভ কেস। আর ১৭ টি রাজ্যে ৫০ হাজারের কম অ্যাক্টিভ কেস রয়েছে। ২৬টি রাজ্যে ১৫ শতাংশ পজিটিভিটি রেট রয়েছে। ৬টি রাজ্যে পজিটিভিটি রেট ৫ শতাংশ থেকে ১৫ শতাংশের মধ্যে ঘোরাফেরা করছে। মাত্র ৪টি রাজ্যে ৫ শতাংশের কম পজিটিভিটি রেট। ৯টি রাজ্যে পজিটিভিটি রেট ২৫ শতাংশের উপর। ১০টি রাজ্যে ২০ থেকে ২৫ শতাংশ। যে সব রাজ্যগুলিতে পজিটিভিটি রেট বেশি তাদের বলা হয়েছে যে তারা করোনা মোকাবিলায় কী কী পদক্ষেপ নিয়েছে তা যেন কেন্দ্রের সঙ্গে আলোচনা করে।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.