মুম্বই: বলিউডে নয় বছর পার করলেন অভিনেতা অর্জুন কাপুর। তার প্রথম ছবি ‘ইসাকজাদে‘ (ishaqzaade) মুক্তি পেয়েছিল ২০১২ সালের ১১ মে। অর্থাৎ আজ থেকে ঠিক নয় বছর আগে বলিউডে নিজের সফর শুরু করেছিলেন অভিনেতা। বলিউডে নয় বছর সম্পূর্ণ করার আনন্দ থাকলেও নিজের মা কে হারানোর শোক আজও ভুলতে পারেননি তিনি। তাই নিজের এই খুশির দিনে মা মোনা কাপুরকে স্মরণ করে সোস্যাল মিডিয়ায় একটি আগেবঘন পোস্ট শেয়ার করলেন অর্জুন কাপুর।

সম্প্রতি মাতৃ দিবস গিয়েছে। কিন্তু এই দিনটি অর্জুনের কাছে ভীষণই কষ্টের। তাই মাতৃ দিবস এবং নিজের বলিউডে ৯ বছর অতিক্রম হাওয়ায় এদিন সোস্যাল মিডিয়ায় একটি ছবি শেয়ার করেছেন। ছবিতে দেখা যাচ্ছে, অর্জুন কাপুর কালো রঙের সুট পরে অন্যমনস্ক হয়ে পাশে তাকিয়ে আছেন। চোখে রয়েছে চশমা এবং মা মোনা কাপুর পিছনে দাঁড়িয়ে কাউকে দেখে হাসছেন। এই ছবি পোস্টের সঙ্গে তিনি একটি আবেগঘন নোট লিখেছেন, ‘দুদিন আগেই ছিল মাতৃ দিবস। আর আমি এখন ঘৃণা করি এইদিন টিকে। অভিনেতা হিসেবে আমি নয়টা বছর পার করে এসেছি বলিউডে। কিন্তু আমি আজও তোমায় ছাড়া নিজেকে অসম্পূর্ণ মনে করি। এই ছবিটার মতোই আমি অনুভব করি তুমি সব সময় হাসি মুখে আমার দিকে তাকিয়ে আছো। সর্বদা আমার পিছনে থেকে আমায় সহযোগিতা করে আসছ‘।

এই ছবিতে বোঝা যাচ্ছে অভিনেতা অর্জুন কাপুর কম বয়সে অনেকটাই স্বাস্থ্যবান ছিলেন। বলিউডে অভিনয় শুরুর আগেই নিজের ওজন কমিয়েছেন তিনি। সম্প্রতি অভিনেতা একটি আন্তর্জাতিক রিয়ালিটি শো‘ তে জানিয়েছেন সেই সময় তার ওজন বৃদ্ধির কারণ। তিনি বলেছেন, তার বাবা বনি কাপুর এবং মা মোনা কাপুরের যখন বিচ্ছেদ ঘটে সেই সময় তিনি মোটা হতে শুরু করেন। কারণ তাদের সেই বিচ্ছেদের সময় অভিনেতা খুব ভেঙে পড়েছিলেন। তাই নিজেকে খুশি রাখতে খাবার দাবারে মন দিয়েছিলেন। যখনই কষ্ট হত তিনি ভালো খাবার খেতেন। আস্তে আস্তে খাওয়াটাকেই ভালোবেসে ফেলন তিনি। স্বাভাবিক ভাবেই তখন নিজের অনেকটা ওজন বাড়িয়ে ফেলেছিলেন। তবে এখন বলিউডের হ্যান্ডসাম অভিনেতাদের তালিকায় চোখে পড়ে অর্জুনকে।

কাজের প্রসঙ্গে, অর্জুন কাপুরের পরবর্তী ছবি ‘সর্দার কা গ্রন্ডসন‘ (Sardar Ka Grandson) ১৮ মে মুক্তি পেতে চলেছে নেটফ্লিক্সে। এই ছবিতে আরও অভিনয় করেছেন রকুল প্রীত সিং, নিনা গুপ্তা, জন আব্রাহাম, অদিতি রাও হায়দার প্রমুখ।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.