যত সময় যাচ্ছে আমরা ক্রমশ নানারকম জটিল রোগের মুখে পড়ছি। দিনের পর দিন নানারকম মারণ রোগ আবিষ্কৃত হচ্ছে।

এর মধ্যে অন্যতম হলো ডায়াবিটিস (diabetes)। চিকিৎসকরা বলছেন এটি নাকি আসলে একটি সাইলেন্ট কিলার (silent killer)।

আমাদের জীবনযাপনের (lifestyle) ক্ষেত্রে কিছু ভুলের কারণে আমাদের অজান্তে এই রোগ বাসা বাঁধে আমাদের শরীরে। বলা হয় যে ৯৫ শতাংশ ডায়াবিটিক আক্রান্তরাই টাইপ ২ ডায়াবিটিসের শিকার হন।

দৈনন্দিন জীবনের (lifestyle) বিশেষ কয়েকটা অভ্যাস পরিবর্তন করতে পারলেই এর থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে, এমনটাই বলছেন ডাক্তারেরা।

আরো পোস্ট- করোনা চিকিৎসায় নতুন সমস্যা বাড়তি মেদ!

১. এখন যারা ওয়ার্ক ফ্রম হোম (work from home) করছেন তাদের অনেকেরই কাজের মাঝে ঘুমিয়ে পড়ার অভ্যেস রয়েছে। আবার যারা সারাদিন বাড়ির কাজ করেন তারা লাঞ্চ করে দুপুরে টানা অনেক্ষণ ঘুমান।

এটা একেবারেই ভুল। তাই এটা করবেন না। যদি কাজের মাঝে খুব ক্লান্তি লাগে তাহলে চাইলে ১০–১৫ মিনিট-এর ‘পাওয়ার ন্যাপ’ নিন।

২. অনেকেই নাইট ডিউটি করেন। বেশ কিছু পরীক্ষা বলছে যে বছর খানেক ধরে টানা রাতে কাজ করলে ডায়াবিটিসের আশঙ্কা ১৭ শতাংশ পর্যন্ত, ৩–৯ বছর ধরে রাতে কাজ করলে ২৩ শতাংশ ও ১০ বছরের বা বেশি সময় ধরে করলে পরে ৪২ শতাংশের মতো বাড়তে পারে।

এর প্রধান কারণ হিসেবে দায়ী করা হয় মেলাটোনিন (melatonin) হরমোনের ক্ষরণ কমে যাওয়া। কারণ এর ফলে নাকি ইনসুলিন হরমোন ঠিকভাবে কাজ করতে পারে না।

এর ফলে তাদের শরীরে হানা দেয় ডায়াবিটিস। রাতের শিফটে কাজ করতে হলে সেক্ষেত্রে নিজের ঘুম নিয়ে ভেবে রাখুন। চিকিৎসকের পরামর্শমতো মেলাটোনিন খেতে হবে।

৩. মিষ্টি খেতে ইচ্ছে হতে পারে অনেকেরই। বিশেষ করে যারা বেশি রাত জাগে তাদের ক্ষেত্রে মাঝরাতে কিছু খাবার ইচ্ছে জাগে।

সেই ইচ্ছের বশে তারা চিনির তৈরি মিষ্টি না খেয়ে বরং ব্রাউন সুগার, মধু বা গুড় খেয়ে নিতে পারেন।

৪. রক্তচাপ বেশি হলে ডায়াবিটিসের আশঙ্কা বেড়ে যায়। কফি খাওয়ার ফলে গ্লুকোজ মেটাবলিজম-এ গোলমাল হলে সমস্যা হতে পারে। তাই কফিপানের পরিমাণ কমাতে হবে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.