অক্সিজেন ছাড়াই ৪৫ মিনিট
তিরুপতির ওই হাসপাতালে অক্সিজেনের এতটাই অভাব যে সেখানে রোগীরা ৪৫ মিনিট অক্সিজেন ছাড়াও ছিলেন। যার জেরে আরও মৃত্যুর আশঙ্কার করা হচ্ছে বলে স্থানীয় সূত্রে খবর। তবে চিত্তোরের জেলাশাসক এম হরিনারায়ণন বলেছেন, চিকিৎসকরা সতর্ক থাকায় আরও অনেক বড় দুর্ঘটনা এড়ানো গিয়েছে।
তদন্তের নির্দেশ
অন্ধ্রপ্রদেশের তিরুপতির এই হাসপাতালে বেডের সংখ্যা ১ হাজার। যা করোনা চিকিৎসার জন্য আলাদা করা হয়েছে। তবে এই ঘটনায় মুখ্যমন্ত্রী জগন রেড্ডি উচ্চ পর্যায়ের তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। এদিন তাঁর হাসপাতাল পরিদর্শনে যাওয়ার কথা রয়েছে।
হাসপাতালের তরফে দুঃখপ্রকাশ
হাসপাতালের তরফে বলা হয়েছে, হঠাৎই অক্সিজেনের চাপ কমে যায়। সঙ্গে সঙ্গে বিপর্যয় এড়াতে অক্সিজেন সিলিন্ডারের ব্যবস্থা করা হয়। তবে এর মধ্যে ১১ জনের মৃত্যুর ঘটনাকে দুঃখজনক বলে বর্ণনা করা হয়েছে।
এর আগেও একাধিক ঘটনা
শুধু তিরুপতিতেই নয়, এর আগে অক্সিজেনের অভাবে একই ধরনের একাধিক ঘটনা ঘটেছে দেশের বিভিন্ন জায়গায়। এমাসের শুরুর দিকে কর্নাটকের চামারাজানগর জেলা হাসপাতালে অক্সিজেনের অভাবে ২৪ রোগীর মৃত্যু হয়েছিল। ২৪ এপ্রিল দিল্লির জয়পুর গোল্ডেন হাসপাতালে কমপক্ষে ২০ জন করোনা রোগীর মৃত্যু হয়েছিল অক্সিজেন শেষ হয়ে যাওয়ায়। এর একজন আগে স্যার গঙ্গা রাম হাসপাতালে ২৫ জন মুমুর্ষু রোগীর মৃত্যু হয়েছিল অক্সিজেনের অভাবে।