কলম্বো: এবি ডি’ভিলিয়ার্সের মতোই টি-২০ বিশ্বকাপে খেলতে পারেন লসিথ মালিঙ্গাও। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে চলতি বছর অক্টোবর-নভেম্বরে টি-২০ বিশ্বকাপে ফের জাতীয় দলের জার্সিতে দেখা যেতে পারে শ্রীলঙ্কান তারকা ক্রিকেটারকে। এমনই ইঙ্গিত দিয়েছেন শ্রীলঙ্কার জাতীয় নির্বাচক কমিটির চেয়ারম্যান প্রমোদ বিক্রমাসিংহে।
বিশ্বের অন্যতম সেরা ফাস্ট বোলার হলেন মালিঙ্গা৷ ৩৭ বছরের শ্রীলঙ্কার এই ডানহাতি পেসার তাঁর কেরিয়ারে বহু ম্যাচ একা জিতিয়েছেন৷ শ্রীলঙ্কাকে নেতৃত্ব দিয়ে বিশ্বকাপও জিতিয়েছেন৷ মালিঙ্গার নেতৃত্বে ২০১৪ টি-২০ বিশ্বকাপ জেতে দ্বীপরাষ্ট্র৷ তবে টেস্ট ও ওয়ান ডে ক্রিকেট থেকে অবসর নিলেও টি-২০ ক্রিকেট চালিয়ে যাওয়ার কথা আগেই জানিয়েছিলেন লঙ্কান এই ডানহাতি পেসার৷
মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের জার্সিতে দীর্ঘদিন আইপিএল খেললেও ব্যক্তিগত কারণে গত বছর আইপিএল থেকে সরে দাঁড়িয়েছিলেন মালিঙ্গা৷ এবারও আইপিএলে দেখা যায়নি তাঁকে৷ কিন্তু আসন্ন টি-২০ বিশ্বকাপে ফের জাতীয় দলে ফেরার ইঙ্গিত দিলেন মালিঙ্গা৷ অক্টোবর-নভেম্বরে ভারতের মাটিতে হওয়ার কথা টি-২০ বিশ্বকাপ৷ তবে কোভিড-১৯ এর কারণে বিশ্বকাপ সরতে পারে ভারত থেকে অন্যত্রে৷
বিশ্বকাপে মালিঙ্গাকে খেলানোর চেষ্টা করছে জাতীয় নির্বাচকরা৷ লঙ্কার এই পেসার শেষবার জাতীয় দলের হয়ে টি-২০ ম্যাচ খেলেছিলেন গত বছর ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে৷ কিন্তু তাঁকে বিশ্বকাপে ফেরানোর ব্যাপারে কথা বলবেন নির্বাচকরা৷ জাতীয় নির্বাচক কমিটির চেয়ারম্যান প্রমোদ বিক্রমাসিংহে মর্নিং স্পোর্টস-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জানান, ‘আমরা শীঘ্রই লসিথের সঙ্গে কথা বলব। আসন্ন টি-২০ সফরে এবং অক্টোবরে টি-২০ বিশ্বকাপের পরিকল্পনায় ও ভালোমতোই রয়েছে। এছাড়াও আমরা ২০২৩ বিশ্বকাপের কথা ভেবে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা করেছি। সেখানে দু-ধরনের বিষয় নিয়ে আমরা টিম কম্বিনেশন ঠিক করব।’
২০২১ ও ২০২২ পরপর দু’ বছর জোড়া টি-২০ বিশ্বকাপ রয়েছে। বিশ্বকাপের জন্যই শ্রীলঙ্কা নির্বাচকরা অভিজ্ঞতার নিরিখে মালিঙ্গাকে দলে রাখতে চাইছেন৷ নির্বাচক কমিটির চেয়ারম্যান বলেন, ‘ও আমাদের দেশের সর্বকালের অন্যতম সেরা বোলার। এখনও যা ফর্মে রয়েছে তাতে যে কোনও দলে অনায়াসে সুযো পেতে পারে৷ পরপর দু’বছর বিশ্বকাপের কথা মাথায় রেখে আমরা ওকে দলে রাখতে চাইছি৷’
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.