২০১৪ সালের মোকাবিলা
২০১৪ সালে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে তাদের ঘরের মাঠ অকল্যান্ডে গুরুত্বপূর্ণ টেস্ট ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল ভারত। আগে ব্যাট করে প্রথম ইনিংসে পাহাড় প্রমাণ ৫০৩ রান তুলেছিল কিউয়ি শিবির। ২২৪ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলেছিলেন ব্রেন্ডন ম্যাকুলাম। ১১৩ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলেছিলেন কেন উইলিয়ামসন। জবাবে মাত্র ২০২ রানে শেষ হয়েছিল ভারতের প্রথম ইনিংস। চতুর্থ ইনিংসে টিম ইন্ডিয়াকে ৪০৭ রানের লক্ষ্য দিয়েছিল নিউজিল্যান্ড। ১১৫ রানের লড়াকু ইনিংস খেলেও দলকে জেতাতে ব্যর্থ হয়েছিলেন শিখর ধাওয়ান।
১৯৬৯ সালে মুম্বই
১৯৬৯ সালে মুম্বইয়ে ভারত ও নিউজিল্যান্ডের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি টেস্ট মোকাবিলা হয়েছিল। ম্যাচে আগে ব্যাট করে প্রথম ইনিংসে ১৫৬ রান তুলেছিল ভারত। জবাবে তাদের প্রথম ইনিংসে ২২৮ রান করেছিল নিউজিল্যান্ড। তৃতীয় ইনিংসে ২৬০ তুলেছিল ভারত। ৬৭ রানের অধিনায়কোচিত ইনিংস খেলেছিলেন মনসুর আলি খান পতৌদি। চতুর্থ ইনিংসে ১৮৮ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ১২৭-তে শেষ হয়ে গিয়েছিল কিউয়িরা। ৪২ রান দিয়ে ৬ উইকেট নিয়েছিলেন কিংবদন্তি বিষেণ সিং বেদী।
১৯৬৮ সালের দুনেদিন
১৯৬৮ সালে দুনেদিনের হাড্ডাহাড্ডি টেস্ট ম্যাচে নিউজিল্যান্ডকে হারিয়েছিল ভারত। ম্যাচে আগে ব্যাটিং করে প্রথম ইনিংসে ৩৫০ রান তুলেছিল কিউয়ি শিবির। ১৪৩ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলেছিলেন গ্রাহাম ডাউলিন। জবাবে তাদের প্রথম ইনিংসে ৩৫৯ রান তুলেছিল ভারত। ৮০ রানের লড়াকু ইনিংস খেলেছিলেন অজিত ওয়াদেকর। কিংবদন্তি এরাপল্লী প্রসন্নের ৬ উইকেটের সৌজন্যে ম্যাচের তৃতীয় ইনিংসে ২০৮ রানে গুটিয়ে গিয়েছিল নিউজিল্যান্ড। ২০০ রানের লক্ষ্য অজিত ওয়াদেকরের (৭১) কাঁধে ভর করে জিতেছিল ভারত।
ভারত বনাম নিউজিল্যান্ডের ফাইনাল
করোনা ভাইরাসের আবহে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের প্রথম ফাইনাল ম্যাচ ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। আগামী ১৮ জুন থেকে সাউদাম্পটনে ভারত বনাম নিউজিল্যান্ডের যুদ্ধ শুরু হওয়ার কথা। ম্যাচ সময়ের আগে শেষ না হয়ে গেলে ২২ জুন ওই ফাইনালের পঞ্চম দিনের খেলা অনুষ্ঠিত হবে।