বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় তাৎক্ষণিক বার্তা অ্যাপ্লিকেশনগুলির মধ্যে একটি হচ্ছে স্ন্যাপচ্যাট। ২০১৯ সালে এই অ্যাপ্লিকেশনটি ৬ টি পৃথক বোর্ড গেম শুরু করেছিল। আর এবার স্ন্যাপচ্যাট তাদের স্ন্যাপ গেমস সিরিজে আরও একটি নতুন গেম যুক্ত করেছে। এই নতুন গেম খেলার জন্য ব্যবহারকারীদের সরাসরি চ্যাট উইন্ডো দিয়ে উপলব্ধ বোর্ড গেম খেলতে হবে। সংস্থাটি ভারতে নতুন স্কিম হিসেবে চালু করেছে লুডু ক্লাব বোর্ড গেমটি।

স্ন্যাপচ্যাট লুডু ক্লাব বোর্ড গেমটি আগের মতো একই ডিজাইনে তৈরি করেছে। কোম্পানি তাদের নতুন গেম চালু করার জন্য মুনফ্রগ ল্যাব নামক ব্যাঙ্গালুরু ভিত্তিক গেমিং সংস্থার সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করেছে। সংস্থার তরফে এই গেমটি মূলত ভারতীয় ব্যবহারকারীদের জন্য বিশেষভাবে তৈরি করা হয়েছে। গেমটি খেলা অত্যন্ত সহজ এবং এটি কী ভাবে অ্যাক্সেস করতে হবে তা প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

স্ন্যাপচ্যাটে লুডু গেম খেলার জন্য প্রথমে একটি চ্যাট ওপেন করে, বিপরীতে যার সঙ্গে গেমটি খেলা হবে তাকে যোগাযোগ করতে হবে। এরপরে নিচের ডান দিক থেকে স্ন্যাপগেম বিকল্পে ক্লিক করলে অ্যাপে থাকা সমস্ত গেমের তালিকা প্রদর্শিত হবে, যেখান থেকে লুডু ক্লাব গেমটি নির্বাচন করতে হবে ব্যবহারকারীকে। নিজের নামটি প্রবেশ করালে অন্য বন্ধু এবং খেলার অংশ হিসেবে অন্যান্য খেলোয়াড়দের কাছে তা প্রদর্শিত হবে। আর এরপরে বন্ধুদের সঙ্গে এই মজার গেমটি শুরু করা যাবে ।

অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস উভয় ব্যবহারকারী স্ন্যাপচ্যাটের লুডু ক্লাব উপভোগ করতে পারে। উভয় প্ল্যাটফর্মের জন্য পদক্ষেপগুলি একই রকমের রাখা হয়েছে। লুডু ক্লাব ছাড়াও স্ন্যাপচ্যাটে আরো বেশ কয়েকটি গেম যেমন বিটমোজি পেইন্ট, অ্যাকোয়াপার্ক মাল্টিপ্লেয়ার সংস্করণ, রঙ গ্যালাক্সি, ফাইন্ড মাই বিটমোজি, সাবওয়ে সার্ফারস এয়ারটাইম, স্নো টাইম এবং আরও অনেক কিছু খেলতে পারেন ব্যবহারকারী।

২০১৯ সালে স্ন্যাপচ্যাট তাদের গেমিং বৈশিষ্ট্যটি চালু করার পরে সম্প্রতি এই নতুন গেমটি তালিকায় যুক্ত করেছে। স্ন্যাপচ্যাটের প্রতি ব্যবহারকারীর আকর্ষণ বাড়ানোর কারণ হিসেবে এই গেমিং বৈশিষ্ট্য চালু করা হয়েছে বলে অনেকে মনে করেন।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.