বেঙ্গালুরু: রাহুল দ্রাবিড়ের নেতৃত্বে শেষবার ইংল্যান্ডে টেস্ট সিরিজ জিতেছিল ভারত৷ বিরাট কোহলির নেতৃত্বেও টিম ইন্ডিয়ার সেই সম্ভাবনা দেখছেন ‘দ্য ওয়াল’৷ প্রাক্তন ভারত অধিনায়কের মতে, ইংল্যান্ডে পাঁচ টেস্টের সিরিজে ৩-২ জিততে পারে ভারত৷

২ জুন ইংল্যান্ড উড়ে যাচ্ছে ভারতীয় দল৷ ১০ দিনের কঠোর কোয়ারেন্টাইনের পর ১৮ জুন থেকে সাউদাম্পটনে প্রথম আইসিসি ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনাল খেলতে নামবে কোহলি অ্যান্ড কোং৷ টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে বিরাটদের প্রতিপক্ষ নিউজিল্যান্ড৷ কিন্তু ঐতিহাসিক টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালের পর ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে পাঁচ টেস্টের সিরিজ খেলবে ভারত৷ ৪ জুন নটিংহ্যামে ট্রেন্ট ব্রিজে (Trent Bridge) প্রথম টেস্টের মধ্যে দিয়ে জো রুটদের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করবে বিরাটবাহিনী। টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনাল ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে পাঁচ টেস্টের সিরিজের জন্য ইতিমধ্যেই ২০ সদস্য ভারতীয় দল ঘোষণা করেছে বিসিসিআই৷

দ্রাবিডে়র মতে, টেস্ট সিরিজের আগে ইংল্যান্ডের মাটিতে প্রস্তুতির জন্য এক মাসের বেশি সময় পাবে বিরাটরা৷ একই সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে এবং ঘরের মাঠে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে সিরিজ জয় বিরাটের দলের আত্মবিশ্বাস বলেও মনে করেন প্রাক্তন ভারত অধিনায়ক৷ এক ওয়েবিনারে রাহুল বলেন, ‘ ভারত এবার দারুণভাবে প্রস্তুত৷ অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে সিরিজ ভারতীয় দলকে আত্মবিশ্বাসী করে তুলেছে৷ এছাড়াও দলের দু-তিন ক্রিকেটার এর আগও ইংল্যান্ডে সিরিজ খেলেছে৷ ব্যাটিং অর্ডারে সেই অভিজ্ঞতা কাজে লাগবে৷ সুতরাং এটাই ভারতের সামনে সেরা সুযোগ৷ আমার মনে হয়, ভারত এবার ৩-২ সিরিজ জিতবে৷’

দ্রাবিড় আরও বলেন, ‘আমাদের সামনে এটা দারুণ সুযোগ৷ ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়শিপের পর ভারতীয় দল টেস্ট সিরিজ শুরুর আগে এক মাসেরও বেশি সময় পাবে৷ মনে হয় না, এর আগে কোনও দল টেস্ট সিরিজের আগে নিজেদের তৈরি করতে এতো সময় পেয়েছে বলে৷ সুতরাং বিরাটের দলের কাছে এটা দারুণ অ্যাডভান্টেজ৷’

২ জুন ইংল্যান্ডে পৌঁছনোর পর আরও ১০ দিনের কোয়ারেন্টাইনে থাকবে বিরাটরা৷ তবে এই সময়েও ক্রিকেটাররা পুরোদমে অনুশীলন করতে পারবেন। চার্টার বিমানে করে জৈব নিরাপত্তা বেষ্টনীতেই ভারত থেকে ইংল্যান্ডে পৌঁছবে ভারতীয় দল। অনুশীলনে অনুমতি মিললেও নিয়ম মেনে পরীক্ষা জারি থাকবে এবং ক্রিকেটারদের গতিবিধি নিয়ন্ত্রণ করা হবে। ১৮-২২ জুন ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালের পর বিরাটরা এক মাসেরও বেশি সময় পাবে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগে৷

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.