পার্থ চট্টোপাধ্যায়
পার্থ চট্টোপাধ্যায় ছিলেন শিক্ষামন্ত্রী। সেই জায়গা থেকে তাঁকে সরিয়ে শিল্প-বানিজ্য, তথ্য-প্রযুক্তি এবং পরিষদীয় দফতরের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক
জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক ছিলেন খাদ্য ও সরবরাহ দফতরের দায়িত্বে। সেই দায়িত্ব থেকে তাঁকে সরিয়ে বন এবং অপ্রচলিত শক্তি দফতরের দায়িত্ব দেওয়া হয়টেছে। অন্যদিকে তাঁরই জেলার রথীন ঘোষকে খাদ্য দফতরের দায়িত্ব দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
ফিরহাদ হাকিম
পুর ও নগরোন্নয়ন দফতরের মন্ত্রী ছিলেন ফিরহাদ হাকিম। তাঁকে এবার পরিবহণ ও আবাসন দফতরের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
চন্দ্রনাথ সিনহা
গত বিধানসভায় মৎস্য দফতরের দায়িত্বে ছিলেন চন্দ্রনাথ সিনহা। এবার তাঁকে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প দফতরের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। স্বাধীনভাবে মৎস্য দফতরের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে অখিল গিরিকে।
শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়
ছিলেন বিদ্যুৎ দফতরের দায়িত্বে। এবার শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়কে কৃষিদফতরের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। কৃষি বিপণন দফতরের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বিপ্লব মিত্রকে।
শিক্ষা দফতরকে বাড়তি গুরুত্ব, পরিবহণের দায়িত্বে ফিরহাদ! এক নজরে কে কোন দফতর পেলেন
মন্ত্রিসভায় নতুনদের বাড়তি গুরুত্ব
মন্ত্রিসভায় নতুন সুযোগ পাওয়াদের বাড়তি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। সাগরের বিধায়ক বঙ্কিম হাজরাকে সুন্দরবন উন্নয়ন দফতরের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে মানস ভুঁইঞাকে জলসম্পদ উন্নয়ন দফতরের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। পুলক রায়কে দেওয়া হয়েছে জনস্বাস্থ্য ও কারিগরি দফতরের দায়িত্ব। গোলাম রব্বানিকে সংখ্যালঘু দফতর এবং মাদ্রাসা শিক্ষা দফতরের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
প্রতিমন্ত্রী হিসেবে স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্তদের মধ্যে সুব্রত সাহাকে খাদ্য প্রক্রিয়াকরণে, হুমায়ূন কবীরকে কারিগরি শিক্ষা দফতরের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। রত্না দে নাগকে পরিবেশ, বিজ্ঞান-প্রযুক্তি দপতরের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। সন্ধ্যারানি টুডুকে দেওয়া হয়েছে পশ্চিমাঞ্চল উন্নয়ন দফতরের দায়িত্ব। বুলুচুক বরাইককে অনগ্রসর উন্নয়ন এবং আদিবাসী উন্নয়ন দফতরের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।