জিতেও যাঁরা মন্ত্রিসভায় স্থান পেলেন না
গতবার মন্ত্রী ছিলেন, এবারের ভোটে জিতেছেন, কিন্তু মন্ত্রিসভায় স্থান পেলেন না। সেই তালিকায় রয়েছেন তাপস রায়, তপন দাশগুপ্ত, নির্মল মাঝি, মন্টুরাম পাখিরা, গিয়াসুদ্দিন মোল্লা, আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়, অসীমা পাত্র। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য ২০১৯-এর লোকসভা ভোটের আগে তাপস রায় এবং নির্মল মাঝিকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মন্ত্রিসভায় এনেছিলেন। অন্যদিকে গতবার মন্ত্রিসভায় ছিলেন কিম্তু এবার জঙ্গিপুর কেন্দ্রে করোনা আক্রান্ত হয়ে আরএসপি প্রার্থীর মৃত্যু হওয়ায় ভোট না হওয়ায় জাকির হোসেনের নাম সামনে আসেনি। অন্যদিকে কামারহাটি থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জেতার পরে মনে হয়েছিল তাঁকে মন্ত্রী করা হতে পারে। কিন্তু তাঁকে এদফায় মন্ত্রিসভায় ফেরানো হল না মদন মিত্রকে।
এবার যাঁদের প্রার্থী করা হয়নি
গতবার মন্ত্রিসভায় ছিলেন, কিন্তু এবার প্রার্থী না হওয়ায় যাঁরা নেই, সেই তালিকায় রয়েছেন, পূর্ণেন্দু বসু। এছাড়াও রয়েছেন বাচ্চু হাঁসদা, রেজ্জাক মোল্লা, রত্না কর ঘোষ।
হেরে গিয়ে যাঁরা বাদ পড়লেন
অন্যদিকে এবারের ভোটে একাধিক মন্ত্রী হেরেছেন। যার জেরেই হয়তো তাঁদের কাউকেই মন্ত্রিসভায় রাখা হয়নি। সেই তালিকায় রয়েছেন উত্তরবঙ্গের রবীন্দ্রনাথ ঘোষ, বিনয়কৃষ্ণ বর্মন এবং দক্ষিণবঙ্গ থেকে শান্তিরাম মাহাত, শ্যামল সাঁতরা।
ভোটে না দাঁড়িয়েও শপথ অমিত মিত্রের
এবারের ভোটে না দাঁড়িয়েও শপথ নিয়েছেন অমিত মিত্র। শারীরিক কারণেই তিনি ভোটে দাঁড়াতে চাননি। আবার গত দুটি মন্ত্রিসভায় তিনি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের খুবই বিশ্বস্ত হিসেবে অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করে গিয়েছেন। কিন্তু শারীরিক অসুস্থতার কারণে এদিন রাজভবনে না এসে ভার্চুয়ালি শপথ নেন তিনি।