মুম্বইঃ আন্তর্জাতিক মাতৃ দিবসে সবাই নিজের মত করে মায়ের প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন। সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে আজ কেবলই মাতৃ দিবস উৎযাপনের ছবি। শ্রীদেবী কন্যা জাহ্নবী কাপুর এবং খুশি কাপুরও সোশ্যাল মিডিয়ায় আজ আন্তর্জাতিক মাতৃ দিসব উপলক্ষে শেয়ার করেছেন মায়ের সঙ্গে ছেলে বেলার কিছু ছবি। বুঝিয়েছেন, তারা কতটা মিস করছেন মা’কে।

আশি নব্বই দশকের অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং খ্যাতনামা অভিনেত্রী শ্রীদেবী। খুব ছোট বয়স থেকেই চলচ্চিত্র জগতে পা রেখে ছিলেন। ১৯৬৭ সালে দক্ষিনী ছবি ‘কনদন করুনাই’ দিয়ে সিনেমায় তার হাতে খড়ি। মাত্র চার বছর বয়সে তিনি অভিনয় করেছিলেন এই ছবিতে। ১৯৭২ সালে বলিউডে ‘রানি মেরা নাম’ এ অভিনয় করলেও, বলিউডে নায়িকার চরিত্রে প্রথম কাজ করেছেন ‘সোলভা সাওয়ান’ (১৯৮৯) ছবিটিতে। তামিল, তেলেগু, মালায়লাম, কন্নড়, হিন্দি একাধিক ইন্ডাস্ট্রি মাত করে রেখেছিলেন শ্রীদেবী।

২০১৮ সালে মাত্র ৫৪ বছর বয়সে অকাল প্রয়াণে যান শ্রীদেবী। মায়ের মৃত্যু তাই দুই কন্যার কাছে খুবই কষ্টের। মাতৃ দিবসে মাকে মিস করছেন জাহ্নবী এবং খুশি। সোশ্যাল মিডিয়ায় মায়ের স্মরণে ছবি শেয়ার করে পালন করেছেন আন্তর্জাতিক মাতৃ দিবস। এদিন জাহ্নবী কিছু পুরনো ছবি পোস্ট করেছেন। ক্যাপশনে এক কথায় লিখেছেন, ‘My Mumma’ অর্থাৎ আমার মা। এই ছোট্ট কথাটির দ্বারাই জাহ্নবী বুঝিয়ে দিয়েছেন মাকে ছাড়া তার একাকীত্বের অনুভূতি। প্রথম ছবিতে ছোট্ট জাহ্নবী মায়ের কোলে এবং সঙ্গে বাবা বনি কাপুর রয়েছেন। দ্বিতীয় ছবিতে ছুটিতে কাটানো শ্রীদেবীর একার একটি ছবি। এই ছবি গুচ্ছের মধ্যে রয়েছে শ্রীদেবীর ছেলে বেলার ছবি তার বাবা মায়ের সঙ্গে।

শ্রীদেবীর ছোট মেয়ে খুশিও তার সোশ্যাল সাইটে মাতৃ দিবসে শেয়ার করেছেন মায়ের সঙ্গে নিজের ছেলে বেলার দুটি ছবি। ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘Happy Mother’s Day to the best’।

জাহ্নবী ২০১৮ সালে ‘ধাড়াক’ ছবিটি দিয়ে তার বলিউড যাত্রা শুরু করেছিলেন। মায়ের মৃত্যুয়ের কিছু মাস পরের মুক্তি পেয়েছিল ছবিটি। জাহ্নবীর আফসোস, তার প্রথম অভিনীত ছবি মা দেখে যেতে পারেননি। ‘গুঞ্জন সাক্সেনা’, ‘রুহি’ ছবি গুলিতে অভিনয় করেছেন জাহ্নবী কাপুর।

যদিও খুশি কাপুর এখনও বলিউডে পা রাখেননি। প্রথম সুযোগের অপেক্ষায় আছেন তিনি। তৈরি করছেন নিজেকে। আশা করা যায় খুব শীগ্রই তাকে আমরা সিলভার স্ক্রিনে দেখতে পাবো।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.