করোনায় এই বিপর্যস্ত আমাদের এই পৃথিবী। দ্বিতীয় প্রবাহের (2nd wave) এই ঢেউয়ে মানুষ নাস্তানাবুদ হয়েছে।
এমনও শোনা যাচ্ছে যে একবার করোনা থেকে সেরে ওঠার পর আবারো আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ। কোথাও কোথাও ভ্যাকসিন নেওয়ার পরও মানুষ এই রোগের কবলে পড়ছেন।
তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আমাদের প্রতিদিনের জীবনধারায় (lifestyle) কিছু ক্ষেত্রে পরিবর্তন আনতে পারলেই রোজ সুস্থ থাকতে পারি আমরা।
কিছু এমন বিষয় আছে যা একবার মেনে চললে দ্বিতীয়বার করোনায় আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটা নাকি কমে যেতে পারে। করোনা থেকে সুস্থ থাকার জন্য মুখের স্বাস্থ্যের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিতে বলেছেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ মুখ থেকেই মূলত তা ছড়াতে পারে।
আরো পোস্ট- দেবতার উদ্দেশ্যে নরবলি! ফল মারাত্মক
চিকিৎসা বিশেষজ্ঞদের মতে মাস্ক ব্যবহারের পাশাপাশি করোনা থেকে সেরে ওঠার পরেও আমাদের ব্যবহার করা ব্রাশে জীবাণু থেকে যেতে পারে। এজন্যই করোনা থেকে সুস্থ হওয়ার পর ব্রাশ (toothbrush) এবং জিভের জন্যে নির্দিষ্ট স্ক্র্যাপার পরিবর্তন করে নেওয়া উচিত।
এতে শুধু ওই ব্যক্তির দ্বিতীয়বার করোনা হওয়ার সম্ভাবনা কমে যাবে তা নয় সেই সাথে একই ওয়াশরুম যারা ব্যবহার করেন তাদেরও আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমবে।
দাঁত ব্রাশের (toothbrush) সময় ব্যাকটিরিয়া বা ভাইরাসগুলো শ্বাসনালীতে ছড়িয়ে পড়ে দ্রুত সারা শরীরে সংক্রমণের কারণ হতে পারে। হাতের কাছে মাউথওয়াশ না থাকলে হালকা গরম লবণ জল দিয়েও কুলকুচি করতে পারেন।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে যে সংক্রমিত ব্যক্তির হাঁচি, কাশি, কথা বলা বা সামান্য হাসির মাধ্যমে ছোট ড্রপলেট থেকে ভাইরাস শরীরে ছড়িয়ে পড়ে। নিজের নাক, চোখ, মুখ নিজেরই হাত দিয়ে ধরাও নিষেধ করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
তাই সবার আগে ব্রাশ (toothbrush) পরিবর্তন করাও মুখের স্বাস্থ্যের মধ্যেই পড়ে। পরিবারের কোনো সদস্য করোনা দ্বারা আক্রান্ত হলে অবশ্যই তার ব্যবহার করা ব্রাশ, স্ক্র্যাপার, তোয়ালে অন্যদের থেকে পাল্টে দিতে হবে।
সেই সাথে করোনা রোগীকে নিজের ব্রাশ (toothbrush) নিয়মিতভাবে পরিষ্কার (hygiene) রাখতে হবে। আর করোনা থেকে সুস্থ হওয়ার পর সবার আগে দ্রুত সেই ব্রাশ পরিবর্তন করতে ভুলবেন না।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.