মহামারী দ্বিতীয় ঢেউয়ের ফলে দেশজুড়ে বিপর্যস্ত সকল নাগরিক। এই মারণ রোগটির সঙ্গে লড়াইয়ের জন্য দেশের সমস্ত স্বাস্থ্যকর্মীরা ও স্বাস্থ্য দপ্তর মিলিতভাবে প্রয়াস চালাচ্ছে।
ইতিমধ্যে বহু মানুষ তাদের পরিজনদের হারিয়েছেন এবং প্রায় প্রতিদিনই আক্রান্ত হবার খবর পাওয়া যাচ্ছে। তবে ডাক্তাররা বলছেন বিশেষ দরকার না পড়লে হাসপাতালে রোগীর যাওয়া উচিত নয়।
প্রাথমিক লক্ষণ কিছু দেখা দিলে সেক্ষেত্রে আইসোলেশন (self isolation) এ থেকেই এই ভাইরাসের সঙ্গে লড়াই করা সম্ভব। এর পাশাপাশি দরকার সঠিক ডায়েট প্ল্যান।
এতে আমাদের শরীরের ভেতরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যেমন বাড়বে তেমনই ভাইরাসটি দীর্ঘদিন শরীরে বাসা বেঁধে থাকতে পারবে না।
তবে এখানে জানানো হলো এমন একটি উপযোগী ডায়েট প্ল্যান (diet plan) যা মহামারীতে আক্রান্ত রোগীদের জন্য বিশেষভাবে কার্যকরী। এর পাশাপাশি যারা আক্রান্ত হয়নি তারাও নিচের উপায়গুলি অনুসরণ করে একটি সাধারণ ডায়েট মেনে চলতে পারেন।
আরো পোস্ট- করোনা মুক্ত হওয়ার পর কী রাখবেন পাতে
১. আক্রান্তরা দিনের শুরুতে বাদাম এবং কিসমিস খেয়ে নিতে পারেন। এর থেকে প্রয়োজনীয় প্রোটিন এবং আয়রন পাবেন। তবে এগুলো খাওয়ার বিভিন্ন প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে পারেন। বিভিন্ন খাবারের মধ্যে বা অন্যান্য উপাদানের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারেন।
২. ব্রেকফাস্ট এর জন্য রাগির বানানো ধোসা বা দালিয়ার খিচুড়ি বানাতে পারেন। গ্লুটেন ফ্রি ডায়েটের বদলে ফাইবারযুক্ত ডায়েট এর উপর জোর দিতে হবে।
৩. দুপুরের খাবারের পর গুড় এবং ঘি এক চামচ করে খেতে পারেন। রুটির সাথে গুড় বা ঘি খাওয়া যেতে পারে।
৪. রাতের খাবারের সাধারন খিচুড়ি খেতে পারলে খুবই ভালো। এতে সেই সমস্ত পুষ্টিগুণ গুলি পাওয়া যায় যেগুলি মহামারীর সঙ্গে লড়াইয়ে আমাদের দরকার।
৫. ডায়েটের পাশাপাশি জলপান নিয়মিতভাবে করতে হবে। লেবু জল এবং মিছরির জল নিয়মিতভাবে পান করতে পারেন। এতে শরীর আদ্র থাকবে।
৬. প্রোটিনযুক্ত খাবার বেশি রাখবেন। মাছ, মাংস, ডিম নিয়মিতভাবে খাবেন। এর পাশাপাশি রোজ একটি করে ফল অবশ্যই খেতে হবে রোগীদের।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.