নয়াদিল্লি: ব্যাঙ্কিং ক্ষেত্রে নিয়মগুলো আরো সহজতর করতে এবং নিয়ন্ত্রিত সংস্থাগুলোর বোঝা কমাতে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (Reserve Bank Of India) দ্বিতীয় রেগুলারিটি রিভিউ অথরিটি (Regulatory Review Authority) বানানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (SBI)র ম্যানেজিং ডিরেক্টর এস জনকিরামনের (S Janakiraman) নেতৃত্বে এই উপদেষ্টা দলটি কাজ করবে। এই বিশেষ দলটি বিভিন্ন নিয়ম-বিধি, নির্দেশিকা এবং রিটার্ন সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে সহায়তা করবে।
নিয়মকানুনকে সহজতর করার জন্য এবং নিয়ন্ত্রিত সংস্থাগুলির বোঝা হ্রাস করার লক্ষ্যে আরবিআই রেগুলারিটি রিভিউ অথরিটি র দ্বিতীয় দল তৈরী করেছে, প্রাথমিকভাবে ১ মে ২০২১ থেকে কাজ করছে এই দলটি। আগামী একবছর এই বিশেষ দলটি এই কাজ করবে বলে জানিয়েছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এম রাজেশ্বর রাওকে রেগুলেশন রিভিউ অথরিটির প্রধান হিসাবে নিয়োগ করা হয়েছে। উপদেষ্টা দলের অন্য সদস্যরা হলেন টিটি শ্রীনিবাসরঘাওয়ান (প্রাক্তন ম্যানেজিং ডিরেক্টর সুন্দরাম ফিনান্স), গৌতম ঠাকুর (চেয়ারম্যান, সরস্বত সমবায় ব্যাংক), সুবীর সাহা (গ্রুপ চিফ কমপ্লায়েন্স অফিসার, আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক), রবি দুভভুরু ( প্রেসিডেন্ট এবং সিসিও, জন স্মল ফিনান্স ব্যাঙ্ক) এবং আবাদান ভিকাজি (চিফ কমপ্লায়েন্স অফিসার, এইচএসবিসি ইন্ডিয়া)।
রিজার্ভ ব্যাঙ্ক(RBI) জনিয়েছে যে, রেগুলারিটি রিভিউ অথরিটি গঠন করা হয়েছে। আমরা আসা করবো রিজার্ভ ব্যাঙ্ক নিয়ন্ত্রিত সংস্থা এবং তার প্রতিনিধিরা, কমপ্লায়েন্স অফিসাররা নির্ধারিত লক্ষ্য অর্জনে এই বিশেষ দলকে সহায়তা করবে।দলটি বিধিমালা, নির্দেশিকা, রিটার্ন সনাক্ত করবে এবং পর্যায়ক্রমে সুপারিশ এবং পরামর্শ জমা দেওয়ার মাধ্যমে শীর্ষ ব্যাঙ্ককে সহায়তা করবে। এই কাজটি করার জন্যে ১৫ জুনের মধ্যে সমস্ত নিয়ন্ত্রিত সংস্থা, শিল্প সংস্থা এবং অন্যান্য স্টেকহোল্ডারদের কাছ থেকে মতামত এবং পরামর্শ চাওয়া হয়েছে। ১৯৯৯ সালে প্রথম রেগুলারিটি রিভিউ অথরিটি গঠন হয়েছিল।
অপরদিকে দেশের ফের করোনা পরিস্থিতিতে আর্থিক ধাক্কা আসতে পারে আঁচ করেই পদক্ষেপ নিয়েছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। গভর্নর শক্তিকান্ত দাস সংবাদিক বৈঠক করে ঘোষণা করেছেন যে, দেশের স্বাস্থ্যক্ষেত্রের পরিকাঠামো উন্নয়নে ৫০,০০০ কোটি টাকা দেবে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক । মহামারি পরিস্থিতি মেকাবিলায় সবার আগে স্বাস্থ্য পরিকাঠামো উন্নত হওয়া জরুরি। দেশে করোনা পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে তাইএই বড় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.