জম্মু: আবার উত্তপ্ত হয়ে উঠলো কাশ্মীর উপত্যকা। সেনা জঙ্গির টানা গুলির লড়াইয়ের(Encounter) পর মৃত্যু হয়েছে ৩ জঙ্গির। আত্মসমর্পন করেছে এক জন। জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার সকালে দক্ষিণ কাশ্মীরের শোপিয়ান জেলার কনিগাম (kanigam) এলাকায় জঙ্গি ও নিরাপত্তা বাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষের সময় ১ জঙ্গি আত্মসমর্পণ করেছে। ওই জঙ্গি কয়েকদিন আগেই নাম লিখিয়েছিল জঙ্গি সংগঠনে। সেনা ও জঙ্গির লড়াইয়ে তিন জন প্রাণ হারিয়েছে।

জম্মু পুলিশ (Jammu Police) জনিয়েছে, কনিগাম এলাকায় জঙ্গি লুকিয়ে থাকার খবর পেয়ে তল্লাশি অভিযান চালায় নিরাপত্তা বাহিনীর দল। একটি বাড়িতে লুকিয়ে ছিল বলে খবর। পুলিশ গোটা বাড়ি ঘিরে ফেলে। আত্মসমর্পণ করতে বললেই গুলি চালাতে শুরু করে জঙ্গিরা। পাল্টা গুলি চালায় নিরাপত্তা বাহিনীও। দুই পক্ষের মধ্যে গুলির লড়াই চলতে থাকে। গুলির আঘাতে মৃত্যু হয় তিন জঙ্গির। একজন আত্মসমর্পন করে।

Four newly recruited local #terrorists of Al-Badr terror outfit trapped in #Kanigam area of #Shopian. Exercising maximum restraint, Police & security forces are trying their best to persuade them to #surrender. @JmuKmrPolice

— Kashmir Zone Police (@KashmirPolice) May 5, 2021

চার জন আল-বদর (Ai-Badr) জঙ্গি সংগঠনের সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত স্থানীয় সদস্য বলে জানিয়েছে জম্মু কাশ্মীর পুলিশ। কাশ্মীর জোন পুলিশ জানিয়েছে, সদ্য নিয়োগ হওয়া ওই ব্যক্তির নাম তৌসিফ আহমেদ।এনকাউন্টারে আটক হওয়া আল-বদর জঙ্গি সংগঠনের সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত স্থানীয় জঙ্গিদের মধ্যে তিনি ছিলেন।

গতকাল নিরাপত্তারক্ষী বাহিনীর গুলিতে খতম হয়েছিল জঙ্গি সংগঠনের দুই সক্রিয় সদস্য। ভারতীয় নিরাপত্তা রক্ষী বাহিনী সূত্রে খবর, মঙ্গলবার জম্মুকাশ্মীরের সোপর এলাকার বারমুল্লা জেলা ভারতীয় নিরাপত্তা রক্ষী বাহিনীর গোলাগুলিতে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। নিরাপত্তা রক্ষী বাহিনীর সদস্যরা জঙ্গি দমন অভিযানে বেরিয়েছিলেন। সেই মিশন চলাকালীন তাদের গুলিতে খতম করা সম্ভব হয়েছে ওই দুই কুখ্যাত জঙ্গিকে।মৃত দুই জঙ্গির নাম ওয়াসিম আহমেদ এবং হামাস আলিয়াস বলে জানিয়েছেন নিরাপত্তা আধিকারিকরা। এরা দুজনেই লস্করের দীর্ঘদিনের সদস্য এবং অত্যন্ত সক্রিয় সদস্য বলে জানা গিয়েছে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.