ভারতে আক্রান্ত ২,১০,৭০, ৮৫২
বৃহস্পতিবার সকালে সারা দেশে এখনও পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২,১০,৭০, ৮৫২। নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৪, ১২, ৩৭৩ জন। এবছরে এটাই সর্বোচ্চ সংক্রমণ। এদিন পর্যন্ত দেশে সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা ৩৫, ৬৬, ৩৯৮।
কমছে সুস্থতার হার
এদিন সকালে স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, সারা দেশে এখনও পর্যন্ত ১৭২, ৮০, ৮৪৪ জন সুস্থ হয়ে উঠেছেন। গত ২৪ ঘন্টায় সুস্থ হয়েছেন ৩, ২৯, ১১৩ জন। এদিন সকালে সুস্থতার হার কমে দাঁড়িয়েছে ৮১. ৯৯ %-এ। মৃত্যুর হার ১.০৯ %।
সংক্রমণ সব থেকে বেশি মহারাষ্ট্রে, তারপরেই কর্নাটক
২৪ ঘন্টায় আক্রান্তের নিরিখে প্রথম স্থানে মহারাষ্ট্র । আক্রান্তের সংখ্যা ৫৭, ৬৪০। সুস্থ হয়েছেন ৫৭, ০০৬ জন। সেখানে সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা ৬,৪১, ৫৯৬। এখনও পর্যন্ত সেখানে মৃত্যু হয়েছে ৭২, ৬৬২ জনের। সেখানে ২৪ ঘন্টায় সেখানে ৯২০ জনের মৃত্যু হয়েছে। ২৪ ঘন্টায় সংক্রমণের নিরিখে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে কর্নাটক। এখানে ২৪ ঘন্টায় আক্রান্তের সংখ্যা ৫০, ১১২। ২৪ ঘন্টায় সেখানে ৩৩৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। সুস্থ হয়েছেন ২৬৮৪১ জন। তৃতীয় স্থানে রয়েছে কেরল। ৪১, ৯৫৩ জন আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে ৫৮ জনের। সুস্থ হয়েছেন ২৩,১০৬ জন। চতুর্থ স্থানে রয়েছে উত্তরপ্রদেশ। ৩১,১১১ জন আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে ৩৫৩ জনের। সুস্থ হয়েছেন ৪০, ৮৫২ জন। পঞ্চম স্থানে রয়েছে তামিলনাড়ু। ২৩, ৩১০ জন আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে ১৬৭ জনের। সুস্থ হয়েছেন ২০, ৯৬০ জন। ষষ্ঠস্থানে রয়েছে দিল্লি। ২০, ৯৬০ জন আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে ৩১১ জনের। সুস্থ হয়েছেন ১৯, ২০৯ জন। সপ্তম স্থানে রয়েছে অন্ধ্রপ্রদেশ। ২২, ২০৪ জন আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে ৮৫ জনের। সুস্থ হয়েছেন ১১,১২৮ জন। অষ্টম স্থানে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ। ১৮, ১০২ জন আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে ১০৩ জনের। সুস্থ হয়েছেন ১৭, ০৭৩ জন। নবম স্থানে রয়েছে রাজস্থান। ১৬, ৮১৫ জন আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে ১৫৫ জনের। সুস্থ হয়েছেন ১৭,০২২ জন।
২৪ ঘন্টায় ১৯, ২৩, ১৩১ টি স্যাম্পেল পরীক্ষা
আইসিএমআর-এর তরফে জানানো হয়েছে, গত ২৪ ঘন্টায় সারা দেশে ২৪ ঘন্টায় ১৯, ২৩, ১৩১ টি স্যাম্পেল পরীক্ষা হয়েছে। পরীক্ষার চাপ কমাতে আইসিএমআর বলছে, একবার করোনা পজিটিভ রিপোর্ট পেয়ে গেলে সরকম কোনও উপসর্গ না থাকলে দিন দশের পরে দ্বিতীয় পরীক্ষা আর করার দরকার নেই।
বিশ্বে আক্রান্ত, সুস্থ ও মৃত
এদিন সকালে বিশ্বে আক্রান্তের সংখ্যা ১৫৫, ৮২৮, ৮৮১ জন। এঁদের মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ৩, ২৫৫, ৪১১ জনের। সুস্থ হয়েছেন ১৩৩, ২৫৬, ৪১৬ জন।