করোনা সংক্রমণ মারাত্বক আকার ধারণ করেছে। রোজ রোজ লাফিয়ে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে বিভিন্ন বোর্ডগুলো দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষা স্থগিত করেছে। স্থগিত হয়েছে নিট , জয়েন্টের মত প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা। ছাত্রছাত্রীদের অনেকের নিজের ভবিষ্যৎ ভেবে দিশেহারা অবস্থা। কোন বিষয় নিয়ে পড়াশুনা করলে আগামী দিনে তারা লাভবান হবেন, সেই বিষয়ে তারা যথেষ্ট উদ্বেগে। ডাক্তারি পড়ার জন্য সর্বভারতীয় পরীক্ষা নিট দিতে হয়। এখানে ভালো নম্বর পেলে পড়ার সুযোগ মেলে। প্রত্যেক বছর প্রায় ১৫ লক্ষ পরীক্ষার্থী এই পরীক্ষা দেন এবং এর ৫০% সফল হন। ডাক্তারি ছাড়াও বেশ কিছু মেডিক্যাল কোর্স হয়, যেগুলো পড়তে গেলে নিট পরীক্ষা দিতে হয় না। আসুন দেখে নিই।

১. বি.টেক ইন বায়ো মেডিক্যাল: এই কোর্স ৪ বছরের একটি ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স। যাঁরা দ্বাদশ শ্রেণীতে বিজ্ঞান নিয়ে পড়াশুনা করেছেন তারা এই কোর্সটি করতে পারেন। এই কোর্স করলে বায়ো মেডিক্যাল টেকনিশিয়ান, বায়ো মেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, বায়ো কেমিস্ট ইত্যাদি নানা পেশায় কাজের সুযোগ মেলে।

২. ব্যাচেলর অফ ফার্মেসি: এই কোর্সটি স্নাতক স্তরের একটি কোর্স। এই কোর্স পাশ করলে ফার্মাসিস্ট হিসেবে নিজেকে নথিভুক্ত করা যায়। এই কোর্সে ছাত্ররা ওষুধ তৈরির বিভিন্ন পদ্ধতি ও তার কার্যকারিতা সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করেন। বিভিন্ন ওষুধের কোম্পানি, কসমেটিক কোম্পানিতে কাজের সুযোগ মেলে।

৩. বিএ ইন সাইকোলজি: এই কোর্সটি স্নাতক স্তরের ৩ বছরের কোর্স। বিজ্ঞান ছাড়াও দ্বাদশ শ্রেণীতে যাঁরা আর্টস বা কমার্স পড়েছেন তারাও এই কোর্স করতে পারে। কাউন্সেলিং, ক্রিমিনাল জাস্টিস, সোশ্যাল ওয়ার্ক ইত্যাদি নানা ক্ষেত্রে কাজের সুযোগ মেলে।

৪. বি. এসসি ইন নিউট্রিশন: এই কোর্সটি ও ৩ বছরের স্নাতক শ্রেণির কোর্স। এই কোর্সে ডায়েট ও কোন খাদ্যের কি পুষ্টি গুন তার ওপর জোর দেয়া হয়। বিভিন্ন কোম্পানি, হসপিটাল, হেলথ ক্লিনিক এ ডায়েটিশিয়ান হিসেবে কাজের সুযোগ পাওয়া যায়।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.