নয়াদিল্লি: গত কালই দেশের কোভিড পরিস্থিতির দিকে নজর রেখে ভারতীয় বোর্ড ও আইপিএল গভর্নিং কাউন্সিল সাময়িকভাবে আইপিএল স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আর এবার তাই আটটি ফ্র্যাঞ্চাইজি তাদের বিদেশি খেলোয়াড় ও সাপোর্ট স্টাফদের দেশে ফেরার জন্য ছেড়ে দিচ্ছে। ইতিমধ্যেই ইংল্যান্ডের বেশিরভাগ প্লেয়ার নিজের দেশে পৌঁছে গেছে। তবে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের প্লেয়ারদের আর কিছু সময় অপেক্ষা করতে হবে।
তবে একটি বিষয় নিয়ে কিছু সংশয় দেখা যাচ্ছে। সেটি হল যে যে দলের প্লেয়ারেরা কোভিড পজিটিভ হয়েছেন সেই দলের প্লেয়ারেরা কবে নিজে দেশে ফিরতে পারবেন। কারণ এমন হতেই পারে তাঁরা পজিটিভ হওয়া প্লেয়ারদের সংস্পর্শে এসেছেন। প্রত্যেকটি দল যাদের প্লেয়াররা পজিটিভ এসেছেন তাঁরা এক সপ্তাহের জন্য আইসোলেশনে গিয়েছিল। তবে আইপিএল স্থগিত হওয়ার কথা ঘোষণা হতেই শুধুমাত্র পজিটিভ প্লেয়ারদের আইসোলেশনে পাঠিয়ে বাকি নেগেটিভ রিপোর্ট আসা প্লেয়ারদের জৈব সুরক্ষা বলয় ছেড়ে বেরিয়ে যাওয়ার অনুমতি দিয়ে দেওয়া হয়।
অস্ট্রেলিয়ার প্লেয়ারদের ক্ষেত্রে তাঁদের প্রথমে শ্রীলঙ্কা বা মালদ্বীপে পাঠানো হবে। তারপর সেখান থেকে তাঁদের দেশে ফেরানো হবে। এবং প্লেয়ারদের দেশে ফিরে ১৪ দিনের কোয়ারান্টিনেও থাকতে হবে।
ইংল্যান্ডের ১১ জন প্লেয়ারদের ৮ জনই আজ সকালে লন্ডন পৌঁছে গিয়েছেন। তবে ইয়ন মর্গ্যান, ক্রিস জর্ডান, ডেভিড মালান এখনও ভারতেই রয়েছেন। তাঁরা আগামী দু’দিনের মধ্যে রওনা দেবেন। নিউজিল্যান্ড থেকে আসা ১৭ জন প্লেয়ার, সাপোর্ট স্টাফকে দুটি দলে ভাগ করা হবে। একটি দল যাবে ইউকে(UK) এবং অপর দলটি নিউজিল্যান্ড ফিরে যাবে।
তবে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট প্লেয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান হিথ মিলস এবিষয়ে ইএসপিএন ক্রিকইনফো’কে (ESPN Cricinfo) বলেন যে, ইউকে-এর(UK) দলটিকে আগামী ১০ তারিখ অবধি ভারতে থাকতে হতে পারে। কারণ সেদেশে ভারত থেকে ট্রাভেল সংক্রান্ত কিছু বিধিনিষেধ আছে। তবে যে দলটি নিউজিল্যান্ড ফিরে আসছে তাঁদের হয়তো কয়েকটি ফ্র্যাঞ্চাইজি চার্টার্ড বিমানে করে দেশে ফেরত পাঠিয়ে দিতে পারে। এই বিষয়ে আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে নিশ্চিত করে বলা যাবে।
মিলস আরও বলেন যে, ‘এই দল বাদেও আরও কিছু প্লেয়ার থাকতে পারে। এবং তাঁদের ফিরিয়ে আনাটাই অত্যন্ত সমস্যার হতে চলেছে। কারণ খুব বেশি বিমান এই পরিস্থিতিতে ভারতের বাইরে আসছে না।’
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.