মুম্বই: করোনার কারণে মাঝপথেই স্থগিত হয়ে গিয়েছে আইপিএলের চতুর্দশ সংস্করণ৷ ফলে ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালের জন্য আগেই ইংল্যান্ড উড়ে যেতে পারেন ভারতীয় ক্রিকেটাররা৷ ১৮ জুন থেকে ইংল্যান্ডের সাউদাম্পটনে হবে প্রথম ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনাল৷ প্রথম ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে মুখোমুখি ভারত ও নিউজিল্যান্ড৷

জুনের প্রথম সপ্তাহেই ইংল্যান্ড উড়ে যেতে পারে ভারতীয় দল৷ করোনা অতিমারীর কারণে মে মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত ভারতের সঙ্গে বিমান চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে ইংল্যান্ড৷ নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটারদের আইপিএল শেষে চাটার্ড বিমানে ইংল্যান্ড উড়ে যাওয়ার কথা ছিল৷ কিন্তু মাঝপথে আইপিএল স্থগিত হয়ে যাওয়ায় কেন উইলিয়ামসনদেরও প্ল্যান বদলাতে হচ্ছে৷

ভারত ও নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটারদের ইংল্যান্ড উড়ে যাওয়া নিয়ে আইসিসি ব্রিটিশ সরকার এবং ইংল্যান্ড ও ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ডের সঙ্গে কথা বলছে৷ ভারতে করোনা ভয়াবহ আকার ধারণ করায় ২৩ এপ্রিল থেকে ভারতীয়দের দেশে ঢোকা বন্ধ করে দিয়েছে ব্রিটিশ সরকার৷ শুধু তাই নয়, ভারত থেকে যাওয়া অন্য বিদেশি নাগরিকদেরও দেশে ঢোকার আগে সরকার নির্দিষ্ট কোয়ারেন্টাইন হোটেলে থাকা বাধ্যতামূলক করেছে ইংল্যান্ড৷

ভারত টেস্ট চ্যাম্পিনয়নশিপ ফাইনাল ছাড়াও ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে পাঁচ টেস্টের সিরিজ খেলবে৷ সেই কারণে দ্রুত পুরো ভারতীয় দল বেছে নিতে চাইছে বিসিসিআই৷ বুধবারই টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালের জন্য ২০ সদস্যের দল বেছে নিয়েছে নিউজিল্যান্ড৷ ভারত ও নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ড ব্রিটিশ সরকারের সঙ্গে এ ব্যাপারে কথা বলছে৷ ক্রিকেটারদের ১৪ দিনের কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে৷ এই সময়ে ভারতীয় ক্রিকেটারদের প্র্যাকটিসের সুযোগ করে দেওয়া যায় কিনা, সে ব্যাপারেও কথা হচ্ছে৷ গত বছর করোনা আবহে ইংল্যান্ড গিয়ে টেস্ট সিরিজ খেলেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও পাকিস্তান৷

ইংল্যান্ড সফরে বিরাটদের সূচি

ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনাল, ১৮ জুন সাউদাম্পটন

প্রথম টেস্ট- ৪ অগস্ট, নটিংহ্যাম

দ্বিতীয় টেস্ট – ১২ অগস্ট, লন্ডন

তৃতীয় টেস্ট – ২৫ অগস্ট, লিডস

চতুর্থ টেস্ট- ২ সেপ্টেম্বর, লন্ডন

পঞ্চম টেস্ট- ১০ সেপ্টেম্বর, ম্যাঞ্চেস্টার

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.