ত্বকে জেল্লা সারাদিন বজায় থাকুক এমনটা কে না চায়? কিন্তু সারাদিনে দৌড়ঝাঁপ আর ক্লান্তির পর মুখের সেই জেল্লা নষ্ট হয়ে গিয়ে পরিশ্রমের ছাপ পড়ে যায়।

একটু সময় দিলে সেটা আবার ফিরিয়ে আনা সম্ভব। সেই সময় আপনাকে খুঁজে বের করতে হবে।

পাশাপাশি কোন কেমিক্যাল প্রোডাক্ট নয়, সম্বল করুন বাড়িতে বানানো কিছু প্যাক। এই সমস্যায় আপনার সবথেকে ভালো কাজে লাগতে পারে ব্রাউন সুগার।

শুধু সেটা যে ডায়েটেই রাখবেন তা নয়, বাড়িতে একটি বিশেষ পদ্ধতিতে এর সঙ্গে আরও কিছু মিশিয়ে মুখে লাগালে মুহুর্তের মধ্যে আপনার মুখের সেই হারানো প্রাকৃতিক জেল্লা ফুটে উঠবে।

১. ত্বকের হারানো জেল্লা ফেরাতে: এই নিয়ম করে ব্যবহার করতে পারলে মরা কোষগুলিতে নতুন করে প্রাণের সঞ্চার হবে আপনার। ত্বক যত তরতাজা থাকে তার জেল্লা স্বাভাবিকভাবেই ততো বেশি ফুটে ওঠে।

শুধু মুখ নয়, আপনার হাতে, পায়ে কিংবা ঘাড়েও এটি লাগাতে পারেন। একটা তাৎক্ষণিক ঠাণ্ডাভাব অনুভব করবেন।

২. ঠোঁট ফাটার সমস্যায় যাঁরা ভোগেন: এবার গরমেও অনেকেই বলছেন যে তাদের ঠোঁট ফাটছে। তাই ব্রাউন সুগারের বেস দিয়ে তৈরি করা কোনো লিপ বাম নিয়মিত ঠোঁটে ব্যবহার করতে পারেন।

এতে ঠোঁটের আর্দ্রতা বজায় থাকে।

৩. স্ক্রাবিং: গুড়, চিনি ও নুনের উপাদানে এই ব্রাউন সুগারকে তৈরি করা হয়। আমরা জানি যে চিনিতে সাধারণভাবেই স্ক্রাবিংয়ের কোয়ালিটি থাকে।

নুন আবার সহজে ত্বকের সঙ্গে মিশে যায়। আর গুড়ের মিষ্টত্ব ত্বককে ঠান্ডাভাব প্রদান করে।

৪. ব্রণর সমস্যা: ব্রাউন সুগারে আপনি পাবেন প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। এটি আমাদের ত্বকে ক্ষতিকারক কোনো প্রভাব পড়তে দেয় না।

এর পাশাপাশি আবার শুষ্ক চামড়ার হাত থেকেও রেহাই পাওয়া যায় সহজেই। এটি ত্বকের স্বাস্থ্য বাড়ায়। সপ্তাহে একবার সুগার ফেসিয়াল বাড়িতেই নিজেই করতে পারেন। তাড়াতড়ি উপকার পাবেন।

৫. ত্বকের দাগ: ব্রাউন সুগারে প্রচুর পরিমাণে গ্লাইকোলিক নামক উপাদান উপস্থিত থাকে। এর ফলে ত্বকের কোনো অংশে পোড়া ভাব কিংবা অন্য কোনও দাগ থাকলে তা দূর করতে পারে এই চিনি। ফলে নিয়মিত লাগালেও ফল পাবেন।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.