হিরণ চট্টোপাধ্যায়:
অভিনেতা হিরণ, ভালো নাম হিরন্ময় চট্টোপাধ্যায়। দিলীপ ঘোষের গড় খড়্গপুর সদরে প্রার্থী করা হয়েছিল তাঁকে। সেখানে তৃণমূল প্রার্থীকে ৩৭৭১ ভোটে পরাজিত করেছেন তিনি।
জুন মালিয়া
ভোটের আগেই আনুষ্ঠানিকভাবে তৃণমূলে যোগ দেন অভিনেত্রী জুন। মেদিনীপুরের মতো আসন যেখানে বিজেপি জয়ের আশা করেছিল, সেখানেই ২৩ হাজার ভোটে জিতেছেন তৃণমূল প্রার্থী জুন মালিয়া।
লাভলি মৈত্র
সোনারপুর দক্ষিণ কেন্দ্রে লড়াই ছিল দুই তারকা প্রার্থীর মধ্যে। তৃণমূলের লাভলির প্রতিপক্ষ ছিলেন বিজেপি অঞ্জনা বসু। ১ লক্ষ ৯ হাজার ২২২ ভোট পেয়ে জয় হয়েছেন তৃণমূলের লাভলি।
অগ্নিমিত্রা পাল
বিজেপি শিবিরের ফল আশানুরূপ নয়। তার মধ্যেও যাঁদের জয় অক্সিজেন জুগিয়েছে তাঁদের মধ্যে একজন অগ্নিমিত্রা। লড়াই ছিল আর এক তারকা সায়নী ঘোষের সঙ্গে। লড়াই হয় হাড্ডাহাড্ডি। অবশেষে ৮৭ হাজার ৮৮১ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন অগ্নিমিত্রা।
রাজ চক্রবর্তী
টলিপাড়ার জনপ্রিয় পরিচালক রাজনীতিতে আনকোরা। তা সত্ত্বেও বাজিমাত করলেন রাজ। ব্যারাকপুর বিধানসভা কেন্দ্রে বিজেপি প্রার্থী চন্দ্রমণি শুক্লকে হারিয়ে জয়ী হয়েছেন রাজ চক্রবর্তী। ৯ হাজার ২২২ ভোটে জয়ী হয়েছেন তিনি।
সোহম চক্রবর্তী
বহুদিন ধরেই রয়েছেন তৃণমূলে। চণ্ডীপুর থেকে টিকিট পেয়েছিলেন তিনি। বিজেপির পুলক কান্তি গুড়িয়াকে হারিয়েছে জয়ী হয়েছেন সোহম।
আর কারা কারা জিতলেন
কাঞ্চন মল্লিক: উত্তরপাড়া থেকে তৃণমূলের হয়ে লড়েছেন কাঞ্চন মল্লিক। উল্টো দিকে বিজেপির প্রার্থী ছিলেন সদ্য তৃণমূল ছেড়ে যাওয়া প্রবীর ঘোষাল। বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছেন তিনি।
অদিতি মুন্সি: রাজারহাট গোপালপুর কেন্দ্র থেকে তৃণমূল টিকিট দেয় গায়িকা অদিতি মুন্সীকে। লড়াই ছিল বিজেপি হেভিওয়েট নেতা শমীক ভট্টাচার্যের সঙ্গে। বড় ফারাকে জয়ী হয়েছেন অদিতি।
চিরঞ্জিত চক্রবর্তী: বারাসাত থেকে তৃণমূলের হয়ে লড়েছেন অভিনেতা চিরঞ্জিত। বিজেপির শঙ্কর চট্টোপাধ্যায়কে হারিয়ে জয়ী হয়েছেন অভিনেতা।