করোনা বাড়ছে দেশের
করোনার সেকেন্ড ওয়েভে বিধ্বস্ত দেশ। লাফিয়ে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। দেশে হাসপাতালে বেড সংকট তৈরি হয়েছে। তারসঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে অক্সিজেন সংকট। একাধিক হাসপাতালে অক্সিজেনের অভাবে রোগীদের মৃত্যু হয়েছে। দিল্লিতে এই ঘটনা সবচেয়ে ভয়াবহ আকার নিয়েছে। ৪দিনের মধ্যে দিল্লির অক্সিজেন সংকট পূরণের নির্দেশ দিয়েছে শীর্ষ আদালত।
ঘরে থেকেই চিকিৎসা
করেনা উপসর্গ েদখা দিলে ঘরে থেকেই িচকিৎসা করার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা। বিশেষ করে উপসর্গ তেমন বেশি না দেখা দিলে নিজের বাড়িতে থাকাই সবচেয়ে ভাল বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। এক্ষেত্রে কতগুলি কাজ অবশ্যই করতে হবে । সবার আগে জরুরি আইসোলেশন। করোনা উপসর্গ দেখা িদলেই নিজেকে আলাদা একটা ঘরে রাখা খুব জরুরি। তার সঙ্গে জরুরি মাস্ক পরা। বাড়ির সকলে যেন সেসময় মাস্ক পরেন সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। এসির ব্যবহার কমিয়ে ঘরের জানলা খোলা রাখুন। পর্যাপ্ত আলোবাতাস যেন ঘরে আসে।
অক্সিজেনের মাত্রা পরিমাপ জরুরি
উপসর্গ তেমন না থাকলেও অক্সিজেনের মাত্রা শরীরে কতটা আছে তার নিয়মিত পরীক্ষা যেন করা হয়। সেকারণে অক্সিমিটার যেন বাড়িতে এনে রাখা হয়। করোনা িচকিৎসার জন্য তেমন কোনও বিেশষ ওষুধ েনই।তাই ডাক্তারের পরামর্শ নিেয় জ্বরের ওষুধ প্যারাসিটামল, অ্যাসিটোমিনোফেন খাওয়া শুরু করতে হবে। শরীরে যাতে জল পর্যাপ্ত মাত্রায় থাকে তারজন্য বেশি করে তরল খাবার এবং জল খেতে হবে। শরীরে যাতে অক্সিজেনের চলাচল স্বাভাবিক থাকে তারজন্য উপুর হয়ে শুতে হবে। যতদিন না করোনার সব উপসর্গ যাচ্ছে ততদিন ইনহেলার নিতে হবে।
৪ দিনের মধ্যে কেন্দ্র-রাজ্যকে আপৎকালীন অক্সিজেন মজুত করতে হবে, গভীর রাতে নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের
পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন
ঘরে করোনা আক্রান্ত রোগী থাকলে একটু বেশি পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে সকলকে। বারবার ঘরে স্যানিটাইজ করা। বাথরুম পরিচ্ছন্ন রাখা। বারবার হাত ধোয়া। সাবান দিয়ে হাত ধোয়া বেশি জরুরির। জামাকাপড় সাবান দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে। নিয়মিত ডেটল জলে করোনা আক্রান্ত রোগীর জামাকাপড় কাচা জরুরি।