সকাল ১০.১৮:  তৃতীয় রাউন্ডের শেষে পিছিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

সকাল ১০.১৭: এগিয়ে মুকুল রায়। রাজ চক্রবর্তী এগিয়ে। কাঞ্চন মল্লিক এগিয়ে। বেচারাম মান্না এগিয়ে। পিছিয়ে মলয় ঘটক। অদিতি মুন্সি এগিয়ে। হিরণ এগিয়ে।

সকাল ১০:০৮: সন্ধ্যার মধ্যেই বিজেপি সরকার গঠনের জন্য ম্যাজিক ফিগার পেয়ে যাবে বললেন কৈলাশ বিজয়বর্গীয়। গণনার দিন পোস্টাল ব্যালটের দুর্নীতির অভিযোগ তুললেন তিনি।

সকাল ১০:০২: পুরুলিয়ার রঘুনাথপুর, মানবাজার, পাড়া, জয়পুর এবং পুরুলিয়া কেন্দ্রে এগিয় বিজেপি। বান্দোয়ান, বলরামপুর এবং কাশিপুরে এগিয়ে তৃণমূল কংগ্রেস। বাঘমুণ্ডীতে এগিয়ে কংগ্রেস।

সকাল ১০:০০: আসানসোল দক্ষিণে এগিয়ে বিজেপির অগ্নিমিত্রা পল। পিছিয়ে তৃণমূলের সায়নি ঘোষ। দুর্গাপুর পূর্বে পিছিয়ে তৃণমূল।

সকাল ৯:৪৮: নাটাবাড়িতে এগিয়ে মিহির গোস্বামী। চৌরঙ্গিতে এগিয়ে নয়না বন্দ্যোপাধ্যায়।

সকাল ৯:৪৮: বিধাননগরে সুজিত বসু এগিয়ে। পিছিয়ে তৃণমূলের সব্যসাচী দত্ত।

সকাল ৯:৪২: দ্বিতীয় রাউন্ডের শেষে ৪৯৫৭ ভোটে এগিয়ে শুভেন্দু । ১৭ রাউন্ড গণনা হবে

সকাল ৯:৪০: সোনারপুর দক্ষিণে এগিয়ে তৃণমূলের লাভলী মিত্র। ভাঙ্গরে পিছিয়ে সংযুক্ত মোর্চার নৌসাদ সিদ্দিকী। এগিয়ে তৃণমূল। বেহালা পশ্চিমে এগিয়ে শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়। পিছিয়ে তৃণমূলের পার্থ চট্টোপাধ্যায়।

সকাল ৯:৪২: এন্টালিতে এগিয়ে স্বর্ণকমল সাহা। পিছিয়ে প্রিয়াঙ্কা টিবরেওয়াল। কাশিপুরে এগিয়ে তৃণমূল

সকাল ৯:৪০: উত্তরপাড়ায় এগিয়ে তৃণমূলের কাঞ্চন মল্লিক। পাণ্ডবেশ্বরে এগিয়ে বিজেপির জিতেন তিওয়ারি।

সকাল ৯:৩৮: প্রথম রাউন্ড শেষে কৃষ্ণনগর উত্তরে ১৪৬৪ ভোটে মুকুল রায় এগিয়ে

সকাল ৯:৩৮: তিন হেভিওয়েট বাম প্রার্থী শিলিগুড়িতে অশোক ভট্টাচার্য। চাকুলিয়াতে আলি ইমরান রামজ ভিক্টর, জামুড়িয়াতে ঐশী ঘোষ এগিয়ে।

সকাল ৯:৩৪: তমলুকে পিছিয়ে তৃণমূলের সৌমেন মহাপাত্র

সকাল ৯:৩৪: প্রথম রাউন্ডে শীতলকুচিতে এগিয়ে তৃণমূল

সকাল ৯:২২: নন্দীগ্রামে ১৪৯৭ ভোটে পিছিয়ে তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

সকাল ৯:১৯: শিলিগুড়িতে পিছিয়ে তৃণমূলের ওমপ্রকাশ মিশ্র। মন্তেশরে পিছিয়ে সিদ্দিক-উল্লা-চৌধুরী। এগিয়ে বিজেপি।দমদমে পিছিয়ে ব্রাত্য বসু।

সকাল ৯:১২: যাদবপুরের বাম প্রার্থী সুজন চক্রবর্তী পিছিয়ে পড়েছেন।

সকাল ৯:১০: রাজারহাট-গোপালপুরে এগিয়ে বিজেপির শমীক ভট্টাচার্য

সকাল ৯:০৫: ডেবরায় তৃণমূলের হুমায়ুন কবীর পিছিয়ে।

সকাল ৯:০৫: ডোমজুড়ে এগিয়ে রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়। ইংরেজবাজার পিছিয়ে তৃণমূলের কৃষ্ণেন্দু নারায়ণ চৌধুরী।

সকাল ৯:০০: টালিগঞ্জ কেন্দ্রে পিছিয়ে অরূপ বিশ্বাস। এগিয়ে বাবুল সুপ্রিয়। হাওড়ায় পিছিয়ে অরূপ রায়। বালিতে এগিয়ে বৈশালী ডালমিয়া। পিছিয়ে তৃণমূল, সংযুক্ত মোর্চা।

সকাল ৯:০০: নয়াগ্রাম, দাঁতন, ঝাড়গ্রামে এগিয়ে বিজেপি।

সকাল ৮:৫৫: শিলিগুড়িতে এগিয়ে সিপিআইএমের অশোক ভট্ট্যাচার্য

সকাল ৮:৫৩: সবং-এ পিছিয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের মানস ভুঁইয়া। হাওড়া উত্তরে তৃণমূলের গৌতম চৌধুরী এগিয়ে। কলকাতা বন্দরে এগিয়ে ববি হাকিম

সকাল ৮.৪৬: তৃণমূল ৬৪, বিজেপি ৬০ ও সংযুক্ত মোর্চা ৩টি আসনে এগিয়ে।

সকাল ৮.৪৩: বালিগঞ্জে এগিয়ে সুব্রত মুখোপাধ্যায়। ভাটপাড়ায় এগিয়ে পবন সিংহ। আসানসোল উত্তরে এগিয়ে মলয় ঘটক। সুদাপুর মালদায় এগিয়ে ইশা খান।

সকাল ৮.৪০: তৃণমূল এগিয়ে ৫৩টি আসনে। বিজেপি ৪৯টি আসনে এগিয়ে। সংযুক্ত মোর্চা ৩টিতে এগিয়ে।

সকাল ৮.৪০: বাঘমুণ্ডিতে এগিয়ে সংযুক্ত মোর্চা।

সকাল ৮.৩৬: তৃণমূল এগিয়ে ৪৮টি আসনে। বিজেপি এগিয়ে ৪০টি আসনে।

সকাল ৮.৩৪: ভাটপাড়ায় এগিয়ে বিজেপি। বনগা উত্তর ও দক্ষিণে এগিয়ে বিজেপি।

সকাল ৮.৩২: তৃণমূল এগিয়ে ৪৪টি আসনে, বিজেপি এগিয়ে ৪০টি আসনে। সংযুক্ত মোর্চা ২টি আসনে এগিয়ে।

সকাল ৮.২৮: উত্তর আসানসোল ও সবংয়ে এগিয়ে তৃণমূল। দাঁতনে এগিয়ে বিজেপি।

সকাল ৮.২৫: তৃণমূল কংগ্রেস এগিয়ে ২৭টি আসনে। বিজেপি ২২টি আসনে এগিয়ে। ১টি আসনে এগিয়ে আছে সংযুক্ত মোর্চা।

সকাল ৮.১৬: পোস্টাল ব্যালেটে মুরারই, সিউরি, মেমারি ও দুবরাজপুরে এগিয়ে বিজেপি। কেতুগ্রাম, খড়গপুর সদর, মঙ্গলকোট, নলহাটিতে এগিয়ে তৃণমূল। হাসনে এগিয়ে সংযুক্ত মোর্চা।

সকাল ৮.০৮: পানিহাটিতে অসুস্থ কংগ্রেস এজেন্ট। হাসপাতালে ভর্তি করা হল তাঁকে। চূড়ান্ত অব্যবস্থা গণনা কেন্দ্রে।

সকাল ৮.০০: শুরু হল ভোটগণনা

সকাল ৭.৩০: ভোট গণনার আগে মাথাভাঙায় বোমা উদ্ধার তৃণমূল কর্মীর বাড়ির সামনে। অভিযোগ বিজেপির দিকে।

নবান্ন যাবে কার দখলে? পশ্চিমবঙ্গের ২৯২টি বিধানসভা কেন্দ্রে প্রার্থীদের ভাগ্যনির্ধারণের পরীক্ষা আজ। জানা যাবে জনতার রায়। করোনা বিধি মেনে শুরু হচ্ছে ভোটগণনা। রাজ্যে গণনা কেন্দ্রের সংখ্যা ১০৮টি। গনাকেন্দ্রের বাইরে রয়েছে ত্রিস্তরীয় ব্যবস্থা।  নিরাপত্তায় মোতায়েন ২৪২ বাহিনীর  প্রথমে ব্যালট ও পরে ইভিএম গণনা শুরু হবে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.