ক্রিমিনাল, ঘাতক বা অপরাধী- নামগুলো পড়লেই যেন বুকের ভেতর কেঁপে ওঠে। পৃথিবীতে এমনো কিছু অপরাধী আছে যাদের নৃশংসতা সকল অন্যায় ও পাপের উর্ধে। কিছু কিছু মানুষের শখ (hobby) যে এমন নিষ্ঠুর হতে পারে এ সত্যিই ভাবা যায় না।

আই বল ম্যান: তিনি যে পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে ভয়ঙ্কর চেহারার মানুষ তাই শুধু নন সেই সাথে দুনিয়ার সবচেয়ে বড় অপরাধীদের মধ্যে সবার উপরে নাম লিখিয়েছেন। ২০১২ সালে পুলিশের উপর গুলি চালান তিনি।

এরপর তাকে আটক করা হয়েছিলো। হিংস্র চেহারার এই ব্যক্তির মুখের একদিক সম্পূর্ণ ট্যাটুতে ছিলো ঢাকা। এমনকি ব্যক্তির চোখের উপরেও ট্যাটু করিয়েছিলেন তিনি যেটি তাকে আরো ভয়ংকর রূপ দিয়েছিলো।

এইলেন ওয়ারনোর্স: এই মহিলা জনসমাজে বেশি পরিচিত ‘মনস্টার’ নামে। মাত্র এক বছরের মধ্যে আমেরিকায় ৭ জন ব্যক্তিকে নিজেই হত্যা করেছিলেন তিনি।

আরো পোস্ট- ইমিউনিটিতে কতটা কাজ দেবে গুলঞ্চ শাক…

এইলেনের নামে ‘মনস্টার’ নামক একটি সিনেমাও তৈরি করা হয়েছিল। অবাক করার বিষয় হলো এই সিনেমাটির দখলে রয়েছে বেশ অনেকগুলো পুরস্কার।

দ্য রেড রিপার: “দ্য রেড রিপার” এই নামে আপনারা এ পর্যন্ত অনেকগুলো সিনেমা দেখবেন। সিনেমাগুলোতে দেখানো হয়েছিল যে এই ব্যক্তি নাকি ইংল্যান্ডের অনেক মহিলাকে নিজের হাতে খুন করেছে।

মাত্র ১২ বছরের ব্যবধানে ৫২ জন নারী ও শিশুকে হত্যা করেছে সে। কিন্তু সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হলো যে এই অপরাধগুলোর একটিরও কোনো প্রমাণ বা সাক্ষ্য সে ভুল করেও রেখে দেয়নি।

অতঃপর ১৯৯০ সালে তাকে আটক করা হলে সে চাপে পড়ে ৩৬ জন মানুষের হত্যার দাবি স্বীকার করেছিল শেষে। যদিও তার নামে পঞ্চাশের বেশি মহিলা ও শিশুকে হত্যার সত্যতা খুঁজে পাওয়া গেছে।

রোডনি এলসেলা: বলা হয় যে তিনি নাকি ১৯৭০ সালে ৫ জন মহিলাকে হত্যা করেন। তবে অদ্ভুতভাবে তিনি দাবি করেন মোট ৩৪ জনকে বিভিন্নভাবে হত্যা করেছেন তিনি এ যাবৎ। যদিও আবার পুলিশের মতে এই নরঘাতক ১৪০ জনের উপরে মানুষকে মেরে ফেলেছেন। সবথেকে অবাক করার মতো ব্যাপার হলো যে মানুষ হত্যার পর যে রিয়েলিটি শো’তে গিয়ে অংশগ্রহণ করতেন তিনি সেখানেই জিতেও যেতেন৷

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.