নয়াদিল্লি: অনেকেই স্বপ্ন দেখে সুন্দর বাড়ির। কিন্তু হোম লোনের উচ্চ সুদের হারের জন্যে সেই স্বপ্ন পূরণ হয়ে ওঠে না। কিন্তু আপনি জানেন কি, আপনার পিএফ অ্যাকাউন্টটি আপনার বাড়ি বানাতে সহায়ক হতে পারে। প্রভিডেন্ট ফান্ড হ’ল নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ , যা প্রতি মাসে বেতনভোগী কর্মচারীদের বেতন থেকে কেটে নেওয়া হয় এবং EPFO অ্যাকাউন্টে জমা দেওয়া হয়।শ্রম মন্ত্রকের আওতাধীন এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশন প্রভিডেন্ট ফান্ড পরিচালনা করে। এই তথ্যটি প্রতি মাসের বেতন স্লিপেও পাওয়া যায়।

যে কোনও বেতনভোগী কর্মচারী বাড়ি কিনতে তার পিএফ অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তুলতে পারবেন।শুধু এটিই নয়, আপনি আপনার পিএফ অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে মাসিক ইএমআইও দিতে পারবেন।

বাড়ি কেনা বা জমিতে বাড়ি তৈরি করার জন্য পিএফ-ত্রর শর্তাদি:

১. বাড়ি কেনা বা সংস্কারের জন্য প্রত্যাহার স্বত্ব স্বামী বা স্ত্রীর নামে হওয়া উচিত।
২. ৫ বছরের সদস্য হলে তবেই আপনি বাড়ি তৈরী বা কেনার জন্যে টাকা তুলতে পারবেন
৩. জমি কেনার জন্য মাসিক বেতনের ২৪ গুণ এবং বাড়ি কেনা বা নির্মাণের জন্য মাসিক বেতনের ৩৬ গুণ পর্যন্ত টাকা তুলতে পারবেন।একটি বাড়ি কেনার জন্য কোনো আবাসন প্রকল্পের সদস্য হওয়ার প্রয়োজন নেই।

কীভাবে ঘরে বসে পিএফ থেকে টাকা তুলবেন

১. প্রথমেই ইপিএফও ওয়েবসাইট https://unifiedportal-mem.epfindia.gov.in/memberinterface/ যেতে হবে
২. ইউএএন নম্বর (UAN), পাসওয়ার্ড এবং ক্যাপচা প্রবেশ করে লগ ইন করতে হবে।
৩. তারপর Manage অপশনে ক্লিক করতে হবে
৪.KYC অপশনে সমস্ত তথ্য ঠিক আছে কিনা তা যাচাই করে দেখে নিতে হবে।
৫. তারপর Online Services অপশনে গিয়ে ফর্ম -31, 19&10C পূরণ করতে হবে। এখানে, ইপিএফ এর পুরো টাকা তোলার অপশন বা অগ্রিম অর্থ তোলা বা পেনশনের জন্য টাকা তোলার বিকল্প রয়েছে।সেখানে প্রয়োজন অনুযায়ী বিকল্প বেছে নিতে হবে। এর পরে একটি ড্রপ মেনু খুলবে। সেখানে Claim অপশনে ক্লিক করতে হবে। তারপর আপনার ফর্মটি সাবমিট হবে। এরপর Proceed For Online Claim এ ক্লিক করতে হবে। ফর্মটি পূরণের ১৫ থেকে ২০ দিনের মধ্যে, আপনার রেজিস্টার্ড ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে টাকা চলে আসবে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.