এই মুহূর্তে আমরা গভীর পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে চলেছি। ভাইরাস এতটাই শক্তিশালী হয়ে গিয়েছে আমাদের বিন্দুমাত্র অবহেলার কারণে আমরা এর শিকার হতে পারি।
বিশেষ করে যে কোন কিছুর সংস্পর্শে এলে সহজে এর শিকার হতে পারি। এই বস্তুগুলোর মধ্যে যেমন অনেক কিছুই পড়ে তেমনি আমাদের নিজেদের হাত দিয়ে শরীরের যে কোন অংশ বারবার স্পর্শ করলেও সেখানে থেকে সংক্রমণ ছড়াতে পারে তাড়াতাড়ি, এমনটাই জানাচ্ছে একটি নতুন গবেষণা।
এই সংক্রমণ প্রতিরোধে চিকিৎসকরা বারবার পরামর্শ দেন হাত ধোয়ার। তবে এর পেছনে যে কারণ রয়েছে তা হল ভাইরাসটি আমাদের নাক-মুখ দিয়ে আমাদের শরীরে প্রবেশ করতে পারে সহজে।
যেহেতু আমরা আমাদের জ্ঞানে বা অজ্ঞানে নানা কারণে অনেক সময় হাত দিয়েই আমাদের নাক বা মুখ স্পর্শ করে ফেলি তাই বারবার হাত ধুতে বলছেন বিশেষজ্ঞরা।
কিন্তু আদৌ কাজটা করা এতটাই কি সহজ? দিনে কতবার আমরা নাকে-মুখে হাত দিই সেটার উপর ভিত্তি করেই এই উত্তর দেওয়া যেতে পারে।
ঘণ্টায় আমরা আসলে কতবার এই কাজটি করে থাকি সেটা জানতে পারলেই আপনাদের পিলে চমকে উঠবে। বিদেশের এক গবেষণা বলছে যে ঘণ্টায় মোটামুটি ২৩ বার ডাক্তারি বিষয়ের পড়ুয়ারা হাত দিয়ে নাক-মুখ স্পর্শ করে থাকে।
এছাড়া কোনো অফিসের কর্মকর্তা ও বিশেষ কাজটি করেন ঘণ্টায় অন্তত ১৬ বার। আবার যারা খুব বেশি স্বাস্থ্য সচেতন তারাও এটি করেন।
তবে সেই সংখ্যা অনেকটাই কম। তারা ঘণ্টায় অন্তত ৯ বার এই কাজটি করে থাকেন।
সুতরাং বুঝতেই পারছেন যে নিজের অজান্তেই আমরা এই ভাইরাসকে নিজেদের কাছে ডেকে আনছি। চাইলেই আপনি এটা পড়ে এবার থেকে সচেতন হতে পারেন।
তবে সত্যি বলতে এই বিষয়টা আসলে মোটেও সহজ নয়। কিন্তু আমাদের একটু সতর্কতাই আমাদের রক্ষা করতে পারে এই মারণ ভাইরাসের হাত থেকে। শুধু নিজেই নয়, অন্যদেরও এই বিষয়টি পড়ান ও সতর্ক করুন।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.